Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

অনুবাদ

অনুবাদ - The Signal-Man by Charles Dickens

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শুক্র, ০১/০৯/২০২৩ - ৪:২৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

'এইযে শুনছেন! এদিকে! শুনতে পাচ্ছেন? এইযে এদিকে। '


বাংলাদেশে গবেষণার প্রতিবন্ধকতাসমূহ; ইলাইফে প্রকাশিত প্রবন্ধের অনুবাদ

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শুক্র, ০৯/০৮/২০১৯ - ৮:০৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

মূল নিবন্ধঃ https://elifesciences.org/articles/41926
অনুবাদঃ ড. মোহাম্মদ আসিফ খান, স্বাস্থ্য গবেষক।

ভূমিকা-


টু কিল এ মকিংবার্ড - হারপার লী: ২য় কিস্তি

দুষ্ট বালিকা এর ছবি
লিখেছেন দুষ্ট বালিকা (তারিখ: শুক্র, ১৪/০৭/২০১৭ - ৭:৫৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

প্রথম পর্ব

একদিন সকালে জেমের সাথে খেলা শুরু করেছি আমাদের উঠোনে, তখন আমি পাশের বাড়ির মিস র‍্যাচেল হ্যাভারফোর্ডের সবজি বাগান থেকে একটা শব্দ শুনলাম। প্রথমে ভেবেছিলাম ছোট কুকুর ছানার শব্দ, মিস র‍্যাচেলের টেরিয়ার কুকুরটার বাচ্চা হবার কথা ছিলো, কিন্তু তারের বেড়ার পাশে গিয়ে দেখি একটা ছোট ছেলে বসে আমাদের দিকে ড্যাবড্যাব করে চেয়ে আছে। ছেলেটা এতো ছোট যে ও বসে থাকা অবস্থায় সবজী আর ওকে আলাদা করাই যাচ্ছে না।


One day in the life of Ivan Denisovich (আইভান ডেনিসোভিচের জীবনের একদিন) - পর্ব - ৪ : A novel by Alexander Solzhensitsyn

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: সোম, ১৩/০২/২০১৭ - ২:৫৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

পর্ব = ৪

(পূর্ববর্তী পর্বের লিঙ্ক গল্পের শেষে)

ভিড়টা হালকা হয়ে আসছে। গার্ড-হাউজের পেছনে প্রহরীদের জ্বালানো আগুনটা জ্বলছে। এরা সবসময়ই বন্দীদের বাইরে কাজে পাঠানোর সময় আগুন জ্বালায়। একদিকে গাটাও গরম রাখা যায়, অন্যদিকে আগুনের আলোর কারনে গুনাগুনির কাজের সময় দেখতেও সুবিধা হয়।

গেটের প্রহরীদের একজন দ্রুত গুনতে লাগলো, “প্রথম,দ্বিতীয়, তৃতীয়...”


One day in the life of Ivan Denisovich (আইভান ডেনিসোভিচের জীবনের একদিন) - পর্ব - ২ : A novel by Alexander Solzhensitsyn

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: সোম, ২৩/০১/২০১৭ - ৯:৫৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সেদিন সকালে ভাগ্যদেবী বুঝি চোখ মেলে চাইলেন, কোন ভীড় বা লম্বা লাইন নেই। সোজা হেঁটে ঢুকে পরা যায়।

খাবার-হলের বাতাস যেন গোসলখানার মত ভারী। হিম-শীতল হাওয়া দরোজা দিয়ে ঢুকে ট্যালট্যালে লপসির ধোঁয়ার সাথে মিশে যাচ্ছে। এক দল টেবিলে বসা, আরেক দল টেবিলের সারীর মাঝের করিডোরে দাঁড়িয়ে, ফাঁকা সিট পাওয়ার অপেক্ষায়। চাপাচাপি-ঠেলাঠেলির মধ্যে এ ওকে উদ্দেশ্য করে চেচাঁমেচি করছে, প্রতিটা দলের দু’তিনজন বাটি ভর্তি লপসি আর কাঠের ট্রে ভর্তি জাউ নিয়ে খালি জায়গা খোঁজায় ব্যাস্ত। ওদিকে, ওই দেখো দেখো ঐ গোঁয়ার-গোবিন্দটা কি করে, কথা শোনে না, হাতের ট্রেটা ফেলেই দিলো, ঝপ-ঝপাৎ ঝপাস! হাত খালি থাকলে দাও ব্যাটাকে কষে একটা ঘাড়-ধাক্কা। ঠিকই আছে, অকারনে করিডোর জুড়ে দাঁড়িয়ে থাকা, জোচ্চুরির ধান্দা!


তারপর মৃত্যুর পর

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বিষ্যুদ, ২১/০৫/২০১৫ - ১১:৪৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

মূলঃ

টেরি প্রাচেট (ডেথ এন্ড হোয়াট কামস নেক্সট)
অনুবাদঃ তাহমিদ-উল-ইসলাম

একবার এক দার্শনিকের দুয়ারে মৃত্যু কড়া নাড়লো। দার্শনিক তার স্বভাবসুলভ গাম্ভীর্য নিয়ে মৃত্যুকে বলেন, "এখন তুমি বুঝতে পেরেছ যে আমি একই সাথে জীবিত এবং মৃত।"


টু কিল এ মকিংবার্ড! - হারপার লী

দুষ্ট বালিকা এর ছবি
লিখেছেন দুষ্ট বালিকা (তারিখ: মঙ্গল, ১৪/০৪/২০১৫ - ১২:৪৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

প্রথম অধ্যায়

একবার জেমের বাম হাত কনুই থেকে বেশ বাজেভাবে ভেঙে যায়। জেমের বয়স তখন প্রায় তেরো। অবশ্য কিছুদিন পরেই ও বুঝতে পারলো এই ভাঙা হাত নিয়ে ফুটবল খেলায় কোনও সমস্যা হবে না। আর এটা বোঝা মাত্র এই পুরো ঘটনা কিছুদিনের মধ্যেই ভুলে গেলো জেম। ওর বাম হাতটা অবশ্য ডান হাতের চেয়ে ছোট ছিলো। দাঁড়ানো বা হাঁটতে থাকা অবস্থায় হাতটা শরীরের সঙ্গে অদ্ভুতভাবে বেঁকে থাকতো। এ নিয়ে ওর কিন্তু একটুও মাথাব্যথা ছিলো না। ফুটবল খেলতে সমস্যা নেই, তার মানে কোনোকিছুতেই আর ওর সমস্যা নেই!


একটি বিদেশী ভাষা থেকে অনূদিত গল্প

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: মঙ্গল, ২৯/০৭/২০১৪ - ৫:২৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

এই নিয়ে একে একে চারবার পত্রিকা অফিস থেকে গল্পের পান্ডুলিপি ফেরত আসলো। গল্পটি ছাপানোর জন্য "মনোনীত" হয়নি। তবে সম্পাদক মহোদয় আশা ব্যক্ত করেন, ভবিষ্যতে "মানসম্মত" ও "ভাল" লেখা দিলে, তা তিনি নিশ্চই ছাপানোর জন্য বিবেচনা করবেন। যাই হোক, আবারও হতাশার তীরে বিদ্ধ হল আমার হৃদয়ের তরুন লেখক সত্ত্বা। আমার ধারনা, সম্পাদক মহোদয় কোনবারই পান্ডুলিপিখানা খুলে দেখার প্রযোজন বোধ করেননি। খুব সম্ভবত গল্পটিতে আহামরি কোন


অণুসংলাপরম্য - ১

মন মাঝি এর ছবি
লিখেছেন মন মাঝি [অতিথি] (তারিখ: শনি, ২১/০৬/২০১৪ - ৫:১২অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

- আচ্ছা, এই বাসটা কি ফার্ম গেটে থামে?

- থামে।

- এখান থেকে অনেক দূরে?

- আমার দিকে লক্ষ্য রাখুন। আমাকে যে বাসস্টপে নামতে দেখবেন, তার আগের স্টপে নামলেই হবে।