Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

অনুবাদ

কার্বন যুগ : অধ্যায় ১ (দ্বিতীয় অংশ)

ফারুক হাসান এর ছবি
লিখেছেন ফারুক হাসান (তারিখ: রবি, ১২/০৬/২০১১ - ১:৫৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

অধ্যায় ১ (প্রথম অংশ)

কার্বনের প্রাগৈতিহাসিক গল্পের মতন একটি চমৎকার গোছানো বৈজ্ঞানিক আখ্যানের পূর্ণতা পেতে দশকের পর দশক সময় লাগে। এই সময়ে প্রস্তাবিত নানান প্রকল্পের (hypothesis) মধ্যে কোনটি বেশি গ্রহনযোগ্য তাই নিয়ে চলে তুমুল প্রতিযোগিতা। বিজ্ঞানিরা হন্যে হয়ে বিভিন্ন প্রকল্পের পক্ষে বিপক্ষে উপযুক্ত প্রমাণ খুঁজে বেড়ান। বিজ্ঞানিরাও মানুষ, তাদের জীবিকার চিন্তা করতে হয়, তারাও ভুল করেন, প্রভাবিত হন। কিন্তু আশার কথা হচ্ছে, বিশ্বজুড়ে শত শত বছর ধরে আমরা এমন এক বিজ্ঞানের চর্চা করছি যার লক্ষ্য হচ্ছে সমস্ত ব্যক্তিপ্রবণতা আর ভুলত্রুটি দূর করে কেবল বাস্তব প্রমাণ আর অকাট্য যুক্তিতর্কের উপর ভিত্তি করে একটি ক্রমবর্ধমান জ্ঞানের সমষ্টি গড়ে তোলা। পেশাদার বিজ্ঞানির দল শুধুমাত্র সম্ভাবনাময় চিন্তাধারাকে গ্রহন করেন। বাস্তবপ্রমাণহীন ধারণাগুলি সময়ের ভাগারে নিক্ষিপ্ত হয়।


অনুবাদ: লিওনার্ড ম্লোডিনো এবং স্টিফেন হকিঙের The Grand Design - ৪

আশরাফ মাহমুদ এর ছবি
লিখেছেন আশরাফ মাহমুদ (তারিখ: সোম, ২৩/০৫/২০১১ - ১:৪২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]চতুর্থ অধ্যায়: বিকল্প ইতিহাসসমূহ (Alternative Histories)


ভুলের আপেক্ষিকত্ব (২/২)

জি.এম.তানিম এর ছবি
লিখেছেন জি.এম.তানিম (তারিখ: সোম, ০৯/০৫/২০১১ - ১:৫১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

(আইজ্যাক আসিমভের The Relativity of Wrong-এর অনুবাদের দ্বিতীয় ও শেষ খণ্ড এটি। মূল রচনার সাথে পরিচয় করিয়ে দেওয়ার জন্যে আবারও সচল স্পর্শকে জানাই কৃতজ্ঞতা। প্রথম দফা প্রুফ দেখে দিয়েছে সচল সুরঞ্জনা হক। পারিভাষিক সহযোগিতায় সচল হিমু, স্পর্শ এবং সংসারে এক সন্ন্যাসী। সবাইকে ধন্যবাদ। কিছু ক্ষেত্রে বোঝার সুবিধার জন্যে উইকিপিডিয়ার কিছু লিঙ্ক ব্যবহার করেছি, ইংরেজি ভাষার লিঙ্ক। সে কারণে আগাম ক্ষমা প্রার্থনা করছি পাঠকের কাছে।)

ভুলের আপেক্ষিকত্ব (১/২)


অনুবাদ: লিওনার্ড ম্লোডিনো এবং স্টিফেন হকিঙের The Grand Design - ২

আশরাফ মাহমুদ এর ছবি
লিখেছেন আশরাফ মাহমুদ (তারিখ: রবি, ০৮/০৫/২০১১ - ৫:২০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]
হাসি
====================================
অধ্যায় ২: সূত্রের নিয়মনীতি (The Rule of Law)

Skoll the wolf who shall scare the Moon
Till he flies to the Wood-of-Woe:
Hati the wolf, Hridvitnir’s kin,
Who shall pursue the sun.
-“GRIMNISMAL,” The Elder Edda

পাদটীকা

  • ১. কৈফিয়ত: সেই কবে প্রথম পর্ব দেয়ার পরে লাপাত্তা। যারা নাখোশ তাদের কাছে অজুহাত দিচ্ছি। দেশে গেছিলাম, শ্লথগতির ইন্টারনেটে সুবিধা করতে পারি নি, অনেকগুলো ছবি আছে; আপলোডের মাঝখানে এসে থেমে যায়, না হয় বিদ্যুবিভ্রাট অথবা লাপির ঘুম পায়। শেষে বিরক্ত হয়ে ক্ষান্ত দিছিলাম। যাহোক, অনুবাদটি অন্বেষা প্রকাশন বের করছে; আন্তর্জালের পাঠকদের জন্য এখানে ক্রমশ বিস্তারিত...

গিটার ও গিটারের ধাঁধা

জি.এম.তানিম এর ছবি
লিখেছেন জি.এম.তানিম (তারিখ: বুধ, ২৭/০৪/২০১১ - ১১:৪৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

পাবলো নেরুদার কিছু কবিতা অনুবাদ করেছিলাম। সেগুলো পড়ে আহসান ভাই (ডিপার্টমেন্টের এক বড় ভাই, দারুণ ছোটগল্প লিখেন) আরও কিছু কবিতা দিয়েছিলেন ব্যোদলেয়ার ও গার্সিয়া লোরকার। এর মধ্যে থেকে ফেদেরিকো গার্সিয়া লোরকার দুটি কবিতা আজ অনুবাদ করছি।


কার্বন যুগ : অধ্যায় ১

ফারুক হাসান এর ছবি
লিখেছেন ফারুক হাসান (তারিখ: শনি, ০৯/০৪/২০১১ - ৭:৩৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

অর্ধেক দেবতা আর অর্ধেক মানুষ প্রমিথিউস বুঝতে পেরেছিলেন যে আগুন পেলে মানুষের অনেক উপকার হয়। তাই তিনি দেবতাদের দখল থেকে আগুনকে মুক্ত করলেন। আর এতে ক্রুদ্ধ্ব হলেন জিউস। আগুন চুরির অপরাধে প্রমিথিউসকে দিলেন এক অতুলনীয় নিষ্ঠুর শাস্তি। সবচেয়ে উঁচু পর্বতশৃঙ্গে শৃংখলাবদ্ধ হলেন প্রমিথিউস। প্রতিদিন শকুন এসে তার কলিজা ছিড়ে খায়, রাতে সেই ক্ষত সেরে যায়, এবং এভাবেই চলতে থাকে, অনন্তকাল।
====================================================


বুলগেরিয়ার গল্প-০৪

ষষ্ঠ পাণ্ডব এর ছবি
লিখেছেন ষষ্ঠ পাণ্ডব (তারিখ: শুক্র, ০৮/০৪/২০১১ - ৪:২৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

১. ভালোবাসাবাসির জায়গা

দুপুরে এমা বসের রুমে গিয়ে বললো, “আমার শরীরটা খুব খারাপ লাগছে। আমি কি এখন চলে যেতে পারি”? কাজের চাপ কম থাকায় যাবার অনুমতি মিললো। অফিস থেকে বের হতে এমা দেখলো অফিস বিল্ডিং-এর বাইরে পল অপেক্ষা করছে। পল ভাবলো, ছ’টা বাজতে এখনো অনেক দেরী। তারমানে এমার স্বামী বাসায় ফেরার আগে যথেষ্ট সময় পাওয়া যাবে। তাহলে আজ কোথায় হতে পারে? শেষবার বড় সুপার মার্কেটটার মাটির নিচের কার পার্কিং-এ হয়েছিলো। কয়েকশ’ গাড়ির মধ্যে কে কোন গাড়িতে কী করছে কেউ সেটা বুঝতে পারেনি। আশে-পাশে লোকজনের আনাগোনার সম্ভাবনা যতোটা বাড়ে, এমার মধ্যে উত্তেজনাও ততোটাই বাড়ে। যে জায়গা যতো বেশি বিপদজনক সেখানে মিলিত হবার মজা ততো বেশি!


কার্বন যুগ : মুখবন্ধ ২

ফারুক হাসান এর ছবি
লিখেছেন ফারুক হাসান (তারিখ: শুক্র, ০১/০৪/২০১১ - ২:৩৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ব্ল্যাপ

=============================================
পৃথিবীর মোট কার্বনের মজুদ ৭৫ মিলিয়ন বিলিয়ন মেট্রিক টনের চেয়েও বেশি। ধরিত্রী, এর জল, মাটি, আর বায়ুমণ্ডলে নিয়ত চলছে এক বিপুল কার্বন লন্ডারিং প্রক্রিয়া। কার্বন চক্রে প্রত্যেকেরই নিজস্ব একটা স্থান আছে, যতক্ষণ পর্যন্ত না আরেকটা স্থান সে পায়। বাতাস এবং পানি, ব্যাকটেরিয়া, তরুর দল, এবং জীবজন্তু কার্বন চক্রে একে অপরের মধ্যে পথ খুঁজে নেয়, অনাদিকাল ধরে। অথচ, আমাদের কার্বন যুগে, অর্থনৈতিক কার্যক্রমের কারণে ভূতাত্ত্বিক সময় মাত্র এক জীবনে এসে ঠেকেছে। কী করে হলো কার্বন ও প্রাণের উদ্ভব? কীভাবে বিবর্তনীক সৃষ্টিশীলতা কার্বনের বাতাস, সমুদ্র আর ভূমিতে চক্র কাটার দিক পালটে দিল? আবার কীভাবেই বা শুধুমাত্র গত ১৫০ বছরে বৈজ্ঞানীক, শিল্পপতি, এবং ভোক্তার দল এক শিল্পঘটিত কার্বন চক্রের জন্ম দিলো – মিলিয়ন মিলিয়ন বছরের জমে থাকা ভূতাত্ত্বিক তলানিকে হঠাৎ উড়িয়ে দিলো বায়ুমণ্ডলে? কীভাবে বিবর্তন এবং মানব প্রযুক্তি একই রকম সমস্যাকে মোকাবিলা করে, বিবর্তনে প্রযুক্তির অবস্থান কোথায়, এবং কীভাবে কার্বনের এই জগত কাজ করে – এই সব প্রশ্নের উত্তর আর কিছু মৌলিক ধারণা দেবার জন্য এরিক রোস্টন লিখেছেন ‘কার্বন যুগ’ বইটি। সেই বইয়ের অনুবাদ চলছে। (গত পর্বের পর) আজকে থাকছে মুখবন্ধের বাকিটুকু।
=============================================


কার্বন যুগ : মুখবন্ধ ১

ফারুক হাসান এর ছবি
লিখেছেন ফারুক হাসান (তারিখ: মঙ্গল, ২৯/০৩/২০১১ - ৬:২০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

দেশে থাকতে কম দামে কেনা, এমনকি বিনে পয়সাতেও পাওয়া অনেক বই পড়া হতো। বাইরে নতুন বই কিনতে গেলে গাঁটের পয়সা খরচ করতে হয় প্রচুর। তাই তক্কে তক্কে থাকি পুরাতন ভালো বই কম দামে কেনা যায় কিনা। তো এরকম একদিন মাত্র তিন ডলারে কিনলাম বিজ্ঞান লেখক Eric Roston এর The Carbon Age। সাম্প্রতিক বই, কিন্তু একে তো সেকেন্ড হ্যান্ড তার উপর পেপারব্যাক সংস্করণ, তাই দামটা সস্তাই হলো। খুলেই দেখি গোলাপি কালিতে আমার আগে বইটার যে মালিক ছিল তার নাম লেখা । Ryo, তবে o টা সে লিখেছে একটা হৃদয় এঁকে। বিজ্ঞানের প্রতি ভালোবাসা দেখে পুরাই মুগ্ধ আরকি! প্রথম অধ্যায় পড়েই বইটার প্রেমে পড়ে গেলাম, শুধু বইটার না, কার্বনেরও। সিদ্ধান্ত নিলাম, বইটার অনুবাদ করবো।