বসন্ত বাতাসে পুরো মিশর এখন উত্তাল। গণতন্ত্রের মাতাল সমীরণ বহমান দেশটির সর্বত্র। মিশরবাসীর চোখ চিকচিক করছে নতুন স্বপ্নে। নতুন আশার ঝলক তাড়িয়ে বেড়াচ্ছে সবাইকে! এসবের মাঝে হঠাৎ করেই একটি অন্যরকম বিতর্ক শুরু হয়েছে দেশটিতে, যা অনেককেই কৌতূহলী করে তুলেছে! মিশরের নতুন ফার্স্ট লেডি পঞ্চাশোর্ধ নাগলা মাহমুদ আলি এই বিতর্কের কেন্দ্রবিন্দুতে অবস্থান করছেন!
৬৮ বছর বয়সের ভারে নুয়ে পড়া শরীর নিয়ে হরিকান্ত মন্ডল হাঁটেন। সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত ঘুরে বেড়ান এ গ্রাম থেকে ও গ্রাম। দুয়ারে দুয়ারে কড়া নাড়েন। দীর্ঘশ্বাস ফেলে হাতখানি বাড়িয়ে দেন- কয়ডা ভিক্ষা দিবেন?
বাংলাদেশের বর্তমান সামাজিক প্রেক্ষাপট বিবেচনা করলে একজন সাধারণ মানুষ হিসেবে মনের মধ্যে বেশ কিছু অতি সাধারণ প্রশ্নের উদয় হয়, যা কোনভাবেই রাজনৈতিক চিন্তা-ধারণা প্রসূত নয় বরং একজন বাংলাদেশী হিসেবে কিছু মৌলিক চিন্তা মাত্র| এই প্রশ্নগুলোর উত্তর স্বাধীনতার এতো বছর পরেও পাওয়া যায়না বরং এতো বছর পরেও এই প্রশ্নগুলো করতে হয় দেখে কিছুটা অবাক হই| বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের সাথে পাকিস্তান ক্রিকেট দলের বর্তমানে চলাক
চল্লিশ বছরেরও কিছু বেশি সময় ধরে দেখছি, ধীরে ধীরে কখনওবা অতি দ্রুতই অনেক কিছুই কেমন যেন পাল্টে গেল!
এক
মুন্সি সাব মিলিটারি আইছে। মনে অয় ওগো বড় সাব। কাজের ছেলে দেলু এসে ফিসফিস করে হোসেন মুন্সিকে খবরটা দিলো।
মুন্সির মেজাজটা খিচড়ে গেলো ফিসফিস করে কথা বলতে শুনে। ধমকে বললেন, “হারামির বাচ্চার মুখ দিয়া যেন কতা বেরুইতাছে না। মিলিটারি আয়ে নাই যেন ভূত আইছে”।
দেলু চুপ করে দাঁড়িয়েছিলো। তিনি আবার হুঙ্কার দিলেন, “দারাই আসছ কে? জলদি গিয়া বসার ঘরের দরজাটা খোল হারামজাদা। তাড়াতাড়ি যা”।
[justify]
পৌরনির্বাচন ও শেয়ারবাজার ডামাডোলের মধ্যে অংশতঃ চাপা পড়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ রাষ্ট্রের কাঠামোগত স্বচ্ছতা নিশ্চিত করার জন্য সমাধান হওয়া জরুরী এমন একটি প্রসঙ্গ।
প্রসঙ্গটি স্পর্শকাতর অথবা এরকম কিছু কিছু বিষয়ে ইচ্ছে করেই স্পর্শকাতরতার ক্যামোফ্লেজ তৈরী করে রাখা হয় যেনো আলোচনা/সমালোচনার ক্ষেত্র সংকুচিত হয়ে থাকে অথচ প্রকৃত অর্থে কল্যানকামী গনতান্ত্রিক রাষ্ট্রব্যবস্থা নিশ্চিত করতে হলে রাষ্ট্র প্রাসঙ্গিক বিষয়াদিতে স্পর্শকাতরতা কমিয়ে আনা প্রয়োজন।
ফিজিক্সের রওনকের খুব ইচ্ছে ছিলো
কপালে লাল সবুজ ফেট্টি বাঁধবে
মাথায় ব্যান্ডেজ থাকায় সম্ভব হয় নি।
তারপরো তার খুশি দেখে কে
গ্রেনেড ছোড়া পাকা হাতটা মুঠো করে বারবার শূন্যে ছুড়ছে।
ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের শান্ত নামের ছেলেটা
যার অশান্ত স্টেনগানের বদৌলতে,
আমবাগানের যুদ্ধ থেকে বেঁচে ফিরতে পেরেছি
আজকে তাকে বড্ড প্রশান্ত দেখাচ্ছে
ক্রাচে ভর দিয়ে গুলি লাগা পা টেনে চলছে হাসি মুখে।
গ...
একাকীত্বের স্বাধীনতা
শঙ্খনীলের রঙ যে ধুলোয় মাছ-রাঙানোর পালটা তুলে ঘর পোড়ানোর গন্ধ বুকের হাড় পুড়িয়ে স্বপ্ন জ্বালে।
ঘাস-ফড়িংয়ের মাঠ ছুঁয়ে তোর বৃষ্টি ভেজা ঠোঁটে আমার গা-শুকোনোর বয়স গেলো মিথ্যে স্বাধীনতার খোঁজে।
হারিয়ে যাওয়ার সাধ্য কোথায় বাধ সেধেছে চোখ দুটো সেই নিমেষটুকু আগলে রাখার নেশায় আমার যাচ্ছে বয়ে।
জানিস কি তুই অন্ধ হয়ে হাত বাড়িয়ে মেঘ জুড়োনোর সাধ নিয়ে যে শরীর সেদিন হা...
আজ সূর্য্যদয়ের সাথে সাথে আকাশের বুক চিরে উড়ে আসুক দু'জোড়া মিগ২৯ - বিদ্রোহী বাজপাখিরা। সুর্য্যের লালকে ডানার আড়ালে রেখে আকাশ থেকে মৃত্যু ঝরাক - বিস্ফোরনে ধুলোয় মিশে যাক নিজামী-গোলাম আজমদের মত রাজাকারদের ঘাঁটি।
শীতের আলো-আঁধারীর শহরের ঠান্ডা বাতাসের বুক চিরে ছুটে চলুক সংঘবদ্ধ সশস্ত্র সামরিক যান - বিদ্রোহী সৈনিকেরা, রক্তে আগুন, প্রতিশোধের নেশায় উন্মত্ত আগুনচোখের যমদূতেরা। একে...