নতুন টুইটার শিখেছি। বেশ ইন্টারেস্টিং জিনিস, জামাতির পেছন দিয়ে বংশদন্ড প্রবেশের জন্য উত্তম হাতিয়ার। ভেবে দেখলাম জামাতির গুষ্টি বাঁশেরকেল্লা গড়বে তাতে আশ্চর্যের কিছু নাই, যে হারে লোকে এগুলিরে বাঁশ দেয় দুইচারটা কেল্লা বানানো তেমন কঠিন নয়।
আমেরিকাতে ইস্টার্ন টাইমে ২১ শে ফেব্রুয়ারি শুরু হওয়ার পর ফেসবুকে এই ছবিটা দেখতে পাই:
জাতিসংঘ আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে শান্তির বার্তা দিয়েছে, কিন্তু সেখানে আমাদের বাংলা ভাষাতেই শান্তি কথাটা লেখা নেই!
[justify]শিক্ষা, কর্ম এবং বসবাসের কারণে বহু বাংলাদেশীকে দেশ তথা শাহবাগ থেকে দূরে থাকতে হয়েছে। শাহবাগের গণজাগরণে সামিল হওয়ার জন্যে তাদের সুযোগ খুব সীমিত। তবে তারাও সামিল হতে পারেন সাইবার যুদ্ধে। ফেসবুক, নানাবিধ ব্লগ ইত্যাদিতে অনেক বছর ধরেই চলছে জামাত-শিবিরের নানা অপপ্রচার। এর সাথে যুক্ত রয়েছে দেশ ও দেশের বাইরে জামাতের পে-রোলে চলা নানা লেখক।
আমরা দেখেছি ফেইসবুকের মাধ্যমে ছাগুরা কিভাবে দেশের মানুষের মাঝে মিথ্যা প্রোপাগান্ডা ছড়াচ্ছে। ফেইসবুক ছাগুদের নিয়ে এখন আমরা অনেকেই সচেতন।এখন আরো গুরত্বপূর্ণ একটি বিষয়ে আমাদের সাবধান হওয়া দরকার।
ছাগুরা ফেইসবুক ছেড়ে এবার একত্রিত হচ্ছে 'টুইটার' এ, বিশ্ব মিডিয়ার কাছে ছড়িয়ে দিচ্ছে ভুল আর মিথ্যা সংবাদ। নিচের লিংক আর স্ক্রীনশট গুলো দেখলে ব্যাপারটা কিছুটা আচ করতে পারবেন।
ইন্টারনেট জগতের বিপ্লব সাধনকারী ফেসবুক সামাজিক যোগাযোগের এক পরাশক্তি হিসেবে আবির্ভুত হয়েছে। ফেসবুকের কল্যাণে বিশ্বের নানা প্রান্তে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা বন্ধু-বান্ধব, আত্নীয়-স্বজন আজ একসাথে।পারস্পরিক যোগাযোগ, মতামত বিনিময়, সম্পর্ক ও জনমত তৈরি, ব্যাবসার প্রসার প্রভৃতি ক্ষেত্রে ফেসবুকের অবদান অপরিসীম। ভার্চুয়াল জগতে আপনার পরিধি বৃদ্ধি করলেও বাস্তবিক অর্থে ফেসবুক ব্যাবহারে রয়েছে নানা পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়া। এসব নিয়েই আজকের এই লেখা।