এক
পাইলট। তাকে কিশোরও বলা চলে না আবার যুবক বললেও ঠিক হবে না, এই দুইয়ের মাঝামাঝি। বাবা মা শখ করে নাম রেখেছিল পাইলট, ছেলে একদিন বড় হয়ে বৈমানিক হবে। কিন্তু ভাগ্যের পরিহাসে সে ঠিকই পাইলট তবে তিনচাকার যান রিকশার। প্রতিদিন ভার্সিটির বাইরে রিকশা নিয়ে অপেক্ষায় থাকতে দেখা যেতো পাইলটকে। প্রায় প্রতিদিনি পাইলটের রিকশায় বাড়ি ফেরা হতো। আমি ওর কোন কালের মামা সেইটা আমিও জানি না, ও নিজেও জানেনা। প্রথম দিন থেকেই আমাকে মামা বলে সম্বোধন করে আসছে।