এ সময়ের খ্যাতনামা দার্শনিক 'স্কুল অফ লাইফের' সহ-প্রতিষ্ঠাতা অ্যালেইন ডি বটন (Alain De Botton) ভালোবাসা ও রোমান্টিসিজম নিয়ে বেশ কিছু লেখা ও বক্তৃতা আমাদের উপহার দিয়েছেন। এ বিষয়ে তাঁর সবচেয়ে জনপ্রিয় উপন্যাস "The Course of Love"- যেখানে রাবিহ খান ও কার্স্টেন ম্যাকলেল্যান্ড এই দুই চরিত্রের মাধ্যমে ভালোবাসার গতিপ্রকৃত
“তোমার সাথে দাবা খেলে হারতে হারতে আমি শেষ হয়ে গেলাম, তুমি মাঝে মধ্যে একটু খারাপ খেলে আমাকে জিততে দিতে পারো না? তোমার কি কোন ভদ্রতা জ্ঞান নাই?”, চিংকু ওর বিরক্তি প্রকাশ করল।
“নিজের ইচ্ছায় জোর করে আমি হারতে পারি না, কিভাবে জেনে বুঝে হারতে হয় সেটাও আমি জানি না, কাজেই তোমাকে আমার চেয়ে ভালো খেলেই জিততে হবে”, এলিসের সোজাসাপ্টা জবাব।
রবি মামা বেশ ত্যান্যা প্যাচাইন্যা আদমি ছিল।আমার বর্তমান নৈতিক অধগতিতে এই বুড়া মিয়ার ভালো হাত আছে।
ব্যাপারটা খুইল্যা বলি, আমার বৌ দিনে ২৫ ঘন্টাই রবীন্দ্রনাথ শুনে, সুতরাং আমার ও শুনতে হয়। শুনতে যাইয়্যা দেখি মামু তু পুরা মাল।
নিচের গানটার কথাই ধরেন- "তুমি সুখ যদি নাহি পাও,/ যাও, সুখের সন্ধানে যাও,"
তারপর ধরেন, "ভালোবেসে যদি সুখ নাহি, তবে কেন এ মিছে দুরাশা"
এখন রাত প্রায় মাঝামাঝি
তিনশো বছরের হট্টগোলের এই শহর
নিঝুম ঘুমে তলিয়ে আছে কয়েক ঘণ্টার জন্য ।
দিনভর ক্লান্তির পর
যেমন মড়ার মত পরে থাকে
স্টেশনের কুলি, অফিসপাড়ার সরবতওয়ালারা –
কিংবা ঐ তিনজন রিক্সাওয়ালা ।
স্যাঁতস্যাঁতে গলির হলুদ আলোআবছায়ায়
চাকায় চাকা ফেলে
ঘুমিয়ে আছে তিনটে রিক্সা ।
কে জানে,
ওদের অন্ধকার বুকে শুয়ে আছে কিনা
পাড়ার নেড়ি, হুলো আর ইঁদুরেরা !
[justify]
এই গল্পটা প্রেম ও অনুরাগের। ত্রিভুজ প্রেমের এই জমজমাট কাহিনিতে আমার ভূমিকা যথারীতি উঁকিবাজ টম হিসেবে, আর নায়ক-নায়িকা দম্পতি আপনাদের আধ-চেনা। আকাশে বাতাসে এখনো প্রেমের জীবাণু; পহেলা ফাল্গুন আর ভালোবাসা দিবসের আমেজটুকু খোমাখাতায় স্পষ্ট টের পাচ্ছি। এমন সময়ে ভালোবাসার গপ্পো বলার সুযোগটা হাতছাড়া করলাম না।
গ্রীষ্মের অলস দুপুর। ভ্যাপসা গরমে টেকা দায়। শহরের সমস্ত কোলাহল যেন একটা উত্তপ্ত বিন্দুতে থমকে আছে। জমির আলী হাই তোলেন। এই গরমে কাস্টমার আসার কোন চান্স নেই। তিনি অলসভাবে চেয়ারে গা এলিয়ে দেন। একটু আগেই কারেন্ট এসেছে। ফ্যানের বাতাসে ঘুম ঘুম লাগছে। একটু ঘুমিয়ে নেব নাকী, তিনি ভাবেন। তারপর নিজের মনেই সেটা খারিজ করে দেন। ঘুমিয়ে সময় নষ্ট করার চেয়ে একটা সিগারেট খাই বলে তিনি সিগারেট ধরান। সিগারেটের ঝাঁঝাল গ
ইতিহাসে অনার্স পাশ করে টানা দুইবছর ধরে বেকার ছিলাম। শখানেক দরখাস্ত ফেলেও লাভ হয়নি। শেষ পর্যন্ত অনেক ধরাধরি করে একটা ফার্নিচার কোম্পানিতে কেরানীর কাজ জোগাড় করলাম। দায়িত্ব হল কাঠের সাপ্লাইয়ের হিসাব রাখা। পোস্টিং একদমই অজানা-অচেনা এক গ্রামে। বেঈমান শহুরে জীবনের পাছায় লাথি মেরে চলে আসলাম।
বাসা পাশা পাশি,
ছিলো আসা আসি,
সেই থেকে হয়ে গেলো
ভালোবাসাবাসি।
ওরা লেখে চিঠি,
কতো কথা মিঠি,
দিনে দিনে বাড়ে দুটো
হৃদয়ের ‘গিঁঠি’।
পথ চলতে গিয়ে অনেকের সাথেই দেখা হয়; সেটা হোক জীবন চলার পথে কিংবা দৈনন্দিনের ক্ষুদ্র গন্তব্যের পথে । কিছু মুখ মনে থাকে, কিছু মুখ হারিয়ে যায় বিস্মৃতির অতলে । কিছু মুখ ভাবায়, কিছু মুখ জাগায় । এই মুখগুলো জায়গা করে নেয় হৃদয়ের কোনো অজানা কোণে । সবসময় নয়, মাঝে মাঝে হয়তো কোনো একাকিত্বের মুহূর্তে কিংবা কোনো কোলাহলমুখর ক্ষণে এরা ভেসে উঠে মনের পর্দায় ।
[justify]চেতনার গভীর থেকে বণ্হি জেগে উঠার চেষ্টা করে যাচ্ছে।কিন্তু বারবার যেনো আর ও গভীরে তলিয়ে যাচ্ছে।কিছুতেই যেনো আর জেগে উঠবেনা সে।চোখ খুলে নিজেকে আবিষ্কার করলো মধ্যবয়সী এক ভদ্রলোকের দুহাতের মাঝে।কি হচ্ছে বুঝে উঠতে পারছেনা। কিন্তু সহজাত প্রবৃওি থেকেই বোধকরি লোকটাকে ঠেলে সরিয়ে দিতে চাইলো আর আনমনে বলতে লাগলো আমাকে ছেড়ে দিন, আমি ঠিক আছি।কিন্তু লোকটা তাকে বলছে মা আমি তোমাকে কাশেম ভাই এর বাড়িতে নিয়ে