গত ১১ই অক্টোবর ছিল বিশ্ব কন্যাশিশু এবং অ্যাডা লাভলেইস দিবস।
১৯৭২ সালের ১৬ই ডিসেম্বর আমাদের প্রথম বিজয় দিবসে পত্রিকায় যেসব বিজ্ঞাপন এসেছিল সেগুলোতে এক নজর চোখ বুলালেই সেই সময় দেশের মানুষের আবেগ, আশা, স্বপ্নের ব্যাপারটি কিছুটা অনুভব করা যায়। আমি এরকম একশোর একটু বেশি বিজ্ঞাপন একত্র করেছি। তার মধ্যে যে আঠারোটি সবচেয়ে ভাল লেগেছি সেগুলো এখানে দিলাম। আপনার যদি অন্যগুলো আরো ভাল লাগে আপনিও আমার সংগ্রহ থেকে সেগুল
কাছাকাছি সময়ে আমাদের জাতীয় জীবনে এমন কোন সময় এসেছে যেদিন সবদিক থেকে শুধু আনন্দের খবর? কিছুদিনের মধ্যে এরকম দুটি ব্যাপার আমার মনে পড়ছে। একটি হল এবার খুব কাছাকাছি সময়ে ঈদ আর পূজা আর আরেকটি হল আরো ২০১৩ আগে এক সপ্তাহের ও কম ব্যবধানে বিজয় দিবস কিংবা কাদের মোল্লার ফাঁসি।
একটা বিজ্ঞাপন করার সুযোগ পেলাম। সরিষার তেলের বিজ্ঞাপন। মূল বিজ্ঞাপনের একদম শেষ অংশের ক্লিপ। এক সেকেন্ডের উপস্থিতি। তবে গুরুত্বপূর্ণ। হাতে সরিষার তেলের বোতল হাতে আমরা চার অভিনেতা দাড়িয়ে থাকব। সবার পড়নে পাঞ্জাবি পায়জামা। যার যার পাঞ্জাবি ঠিক করা আছে। আমার পড়েছে সবুজ কালার, হালকা কলাপাতা কালারের, সাথে সাদা পায়জামা। নতুন ঝকঝকে কাপড়। এই বিজ্ঞাপনের জন্যই কেনা হয়েছে। শুটিং শেষে সবাইকে দিয়ে দেয়া হবে। উপহার। অভিনেতাও হয়ে গেলাম উপহারও পেলাম।
ঈদ পরবর্তী অলস সময়ের বিজ্ঞাপন-মুক্ত শুভেচ্ছা
শিশুরা টিভির বিজ্ঞাপনচিত্র খুব ভালোবাসে। উচ্চ স্বরের দ্রুত কথাবার্তা, জিংগেল আর দৃশ্যের ঘনঘন পরিবর্তন হয়তো তাদের আকৃষ্ট করে রাখে। টিভিতে কার্টুন আর বিজ্ঞাপন চললে দুরন্ত শিশুকেও খাবার খাওয়াতে মায়ের খুব সুবিধা হয়। এমন দৃশ্যের ব্যতিক্রম খুব কম। আমার ৮ বছরের দুরন্ত ছেলেটাও এর ব্যতিক্রম নয়। কিন্তু ইদানিং লক্ষ্য করছি যেসব প্রশ্ন তার এ বয়সে করার কথা নয় বা যেগুলো তার ভাবারই কথা নয় ...
-রেনেসাঁ
আমার পাঁচ বছরের ছেলে গত কয়েকদিন যাবত বায়না ধরেছে কমপ্ল্যান খাবে। টিভিতে বিজ্ঞাপন দেখে ওর বদ্ধমুল ধারণা হয়েছে কমপ্ল্যান খেলেই রাতারাতি বড় হয়ে যাবে। ওর ব্যক্তিগত চিকিৎসকের পরামর্শেই আমরা কখনই কমপ্ল্যান বা হরলিক্সের মত খাবারগুলো দিতাম না। তাই প্রথমে দুই একদিন আবদারটা কানে না নিলেও একসময় একমাত্র পুত্রের আবদারের কাছে নতি স্বীকার করলাম। কমপ্ল্যান এর ডিব্বা হাতে পেয়ে...
১.
বৃষ্টির পর পর আরিচা ঘাটের যেই পিচ্ছিল এবং আর্দ্র চেহারাটা দাঁড়ায়, আমার বাবা গোসল শেষ করার পরে বাথরুমেরও একইরকম একটা চেহারা হয়। উনি বরাবরই একটু ছড়িয়ে-ছিটিয়ে গোসল করেন। উপরন্ত, সুগন্ধী সাবান এমনভাবে গায়ে মাখেন যে গোসলের পরপর ওনার চোখ, নাক, কান ইত্যাকার 'সাবান-অবান্ধব' অঙ্গপ্রত্যঙ্গগুলো টকটকে লাল হয়ে জ্বলতে থাকে। শুধু সাবান নয়, যেকোনো প্রসা...
[justify]
আর টেনশন ভাল্লাগেনা। কোন ক্যারিয়ারপাগলী যুবতীকে বিয়ে করে গৃহক হয়ে যাবো মনস্থির করলাম।
গৃহক = গৃহিণীর ম্যাসকুলিন সংস্করণ, পুরোদস্তুর আবাসিক স্বামী। সকালে উঠে বউকে নাস্তা বানায় দিবো। বউ অফিসে চলে গেলে আবার কিছুক্ষণ শুয়ে ঝিমাবো। তারপর উঠে একটু এক্সারসাইজ করে রান্নাবান্না কোটাবাছা করবো। এর ফাঁকে ফাঁকে কিছুক্ষণ ফোনে আলাপ্সালাপ বন্ধুবান্ধবআত্মীয়স্বজনদের সাথে। শ্বশুরশা...