আকাশটা একটা মুখের মতই হা হয়ে গেল আর আমাকে গিলে ফেলল...
মনুষত্ব্যকে রেকর্ড করে ফেলতে পারে এমন - মুদ্রিত আলোকতরঙ্গ...
মহাবিশ্বের মহাকাশ ফেড়ে বিশ্বটা যখন উগরে বেরিয়ে যাচ্ছিল...
ডালে ডালে মানুষের আত্না ধরে আছে...
স্পেসটাইমের ফেনায়িত কৃষ্ণতাকে...
ইস্রাফিলের শিঙার মহাহুঙ্কার...
অশ্রুর মত রক্ত বর্ষন করে...
[justify]“বল না ! হিলবিলির মানুষখেকো পরিবারের গল্পটা আমাদের আরেকবার বল না -- প্লিজ!”
জন কঁকিয়ে উঠল। “আর না ! এর মধ্যে কয়বার শুনেছ তোমরা গল্পটা ?”
“প্লি-জ।” বাচ্চা দু’টো নিস্পাপ চোখদুটো বড় বড় করে মিনতিমাখা চেহারায় তাকায়। জন হাল ছেড়ে দিয়ে একটা দীর্ঘশ্বাস ফেলে বলে, “বসো তাহলে। কিন্তু আর একবারই মাত্র, ঠিক আছে ?”
[justify]
কাজের কথা
“টের পাচ্ছ ?” দান্তে জিজ্ঞেস করে।
কিছুক্ষনের জন্য একদম স্থির হয়ে গেল ক্লোয়ে। তারপর বলল, “হ্যাঁ। আসছে বটে।”
[justify]
ঠিক এক মাস আগে আমার জাহান্নামের পথে হাঁটা শুরু।
ঘটনার শুরু এক সী-ফুড রেস্তোরাঁয়। আমার ওয়েটারের বাচনভঙ্গীতে অদ্ভূত এক এ্যাকসেন্ট – প্রায় পূর্ব ইউরোপীয়। কিন্তু না, তাও পুরোপুরি নয়। আমি তাই ওকে জিজ্ঞেস করলাম ও কোত্থেকে এসেছে। “জাহান্নাম,” সপাট জবাব। তারপর আমি কোনরকম প্রতিক্রিয়া জানানোর আগেই ও আবার বলে উঠল, “...ইয়ে, ঠিক জাহান্নাম সদর না, তবে সন্নিকটবর্তী কাউন্টি। দোযখের উপশহর থেকে।”