Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

মুক্তিযোদ্ধা

শুভ হোক, মঙ্গল হোক, বিশ্বক্রিকেটে বাংলাদেশ!

আয়নামতি এর ছবি
লিখেছেন আয়নামতি [অতিথি] (তারিখ: শুক্র, ১৩/০২/২০১৫ - ৩:১০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

চিলতে ইতিহাস ১:

স্হান: শেরপুর জেলার সীমান্তবর্তী গ্রাম কামালপুর।

বকসিগঞ্জ-জামালপুর-টাঙ্গাইল-ঢাকা মহাসড়কের প্রবেশপথ কামালপুরের বিওপিতে ছিল পাকিস্তানীদের শক্তিশালী ঘাঁটি।এই ঘাঁটিতে আক্রমণ করে সেটা নিজেদের দখলে আনতে যে জিনিসটার সবচে' বেশি প্রয়োজন ছিল তার নাম দুর্জয় সাহস।


পরিচয়

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বুধ, ২৫/১২/২০১৩ - ১০:২৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বিজয় দিবসের সন্ধ্যা। বন্ধু দম্পতির পরিবারে প্রথম সন্তানের আগমনের সংবাদে তাদের শুভেচ্ছা জানানোর জন্য সস্ত্রীক রওনা হই। রাস্তায় রিক্সার উদ্দেশ্যে হাঁক দেই,

-যাবেন?
-কৈ যাইবেন?
-মুসলিম বাজার।
-যামু, ২৫ ট্যাকা ভাড়া লাগবো।
-কেন? ভাড়াতো ২০ টাকা।
-হেইটা ঠিক। তয় আইজ বিজয় দিবস, হের লাইগা ৫ ট্যাকা বেশি দিবেন।
-কেন? আজ বিজয় দিবস বলে আপনি ৫ টাকা বেশি নিবেন কেন? যা ন্যায্য তাই নেবেন।


যে মাটির বুকে---

অনিকেত এর ছবি
লিখেছেন অনিকেত (তারিখ: সোম, ১৭/১২/২০১২ - ৫:৩৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সে এক ভীষন দুঃসময় এসেছিল আমাদের মাঝে
সে এক ভীষন সুসময় এসেছিল আমাদের মাঝে---

দুঃসময় এইজন্যে --আমরা হারিয়েছি আমাদের লক্ষ লক্ষ আপনজন। এই ছাপান্ন হাজার বর্গমাইলের ভেতরে একটি পরিবারও খুঁজে পাওয়া যাবে না যারা শহিদের রক্তে স্নাত হয় নি। রক্তের দামে নাকি কিনে আনতে হয় স্বাধীনতা! মাত্র ন'মাসের পরিব্যপ্তীতে আমরা আমাদের পাঁজর খুলে বইয়ে দিয়েছিলাম রক্তের নহর।


পায়ের ভেতর এখনো গুলি আছে (যুদ্ধাহতমুক্তিযোদ্ধার ভাষ্য)

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: মঙ্গল, ১১/১২/২০১২ - ১১:২৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সালেক খোকন
এক মুক্তিযোদ্ধার পায়ের ভেতর এখনো গুলি আছে। একচল্লিশ বছর ধরে শরীরের ভেতর বাসা বেঁধেছে সে গুলিটি। জোরে হাঁটতে কিংবা সিঁড়ি বেয়ে ওপরে উঠতে গুলিটি কামড়ে ধরে মাংসের ভেতরটায়। যন্ত্রণায় তখন ছটফট করেন তিনি। পাকিস্তানিদের গুলি মুক্তিযোদ্ধার দেহে। এটা মেনে নেওয়া সত্যি কঠিন। তাই নীরবে নিভৃতে কেটে যাচ্ছে ওই মুক্তিযোদ্ধার জীবন।


একজন মুক্তিযোদ্ধার প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে

প্রৌঢ় ভাবনা এর ছবি
লিখেছেন প্রৌঢ় ভাবনা [অতিথি] (তারিখ: বুধ, ০২/০৫/২০১২ - ২:৩৯পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

খুবই বিষন্ন মন নিয়ে লেখাটা আপনাদের সাথে শেয়ার করছি। আবেগ-প্রসূত লেখাটির ভুলত্রুটি মার্জনা করবেন।

খুবই বিষন্ন মন নিয়ে লেখাটা আপনাদের সাথে শেয়ার করছি। আবেগ-প্রসূত লেখাটির ভুলত্রুটি মার্জনা করবেন।


স্বাধীন দেশ জীবিত গেরিলাদের চায় না.........

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বিষ্যুদ, ০৯/০৬/২০১১ - ৮:৪৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

তারিখঃ ৮ জুন ২০১১
স্থানঃ মুক্তিযোদ্ধা কল্যাণ ট্রাস্ট, গুলিস্তান। সময়ঃ সকাল ১১টা


এত সুন্দর দুনিয়ায় কিছুই রবে না রে... হে আল্লা...

মন মাঝি এর ছবি
লিখেছেন মন মাঝি [অতিথি] (তারিখ: সোম, ০৬/০৬/২০১১ - ৭:২৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify] মনটা খুব খারাপ। নির্ঘুম, বিষন্ন, ভারাক্রান্ত। কিছু বলার নেই, সবই তো জানা কথা – এত সুন্দর দুনিয়ায় কিছুই রবে না রে... হে আল্লা...


তারে বহিবারে দাও শক্তি

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: সোম, ২০/১২/২০১০ - ১১:৩৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

১৬ই ডিসেম্বর ১১টার সময় আমি তখন যাচ্ছি অফিসের দিকে, সকালের রাশ আওয়ার এড়িয়ে। বিজয় দিবসে ফেসবুকের প্রোফাইল ছবিতে লাল সবুজ পতাকা দিয়েছি বের হবার ঠিক আগেই। দুইশবার গিয়েছি এই রাস্তা দিয়ে, একশবার দেখেছি ছোট্ট স্প্যানিশ স্থাপত্যের বাড়িটা। বাইরে ঝুলানো পতাকা, একটা মেইল বক্স, সিটি কর্পোরেশনের ময়লা ফেলার বিন আর কিছু শুকনো পাতা। পতাকা দেখে মুখ দিয়ে বের হল অস্ফুট স্বরে অজান্তেই “War Veteran”।

...


১৬ ডিসেম্বর ও জাতীয় পতাকা!

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বিষ্যুদ, ১৬/১২/২০১০ - ৩:২৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আজকে যখন মাননীয় দেশনেত্রী বিজয় দিবস উপলক্ষে আর্মি-জনগণের স্যালুট আর ভালবাসায় সিক্ত হয়ে বাড়ি ফিরে, পরিবার পরিজন নিয়ে আরাম করে মুরগীর মাখন-নরম হাড় চিবুবেন তখন হয়তো তাঁর বাড়ির আসেপাশেই কোথাও কোনো মুক্তিযোদ্ধা পরিবার দু-মুঠো খাবারের আশায় ভিক্ষে করবে মানুষের দোরে দোরে!
তৌফিক-ইলাহীর মতো দুর্নীতিবাজ মন্ত্রীরা যখন ঘুষ আর মেরে দেয়া জনগণের টাকা আরাম করে গুনবেন তখন হয়তো কোনো মুক্তিযো ...


আশার বেলুন ওড়ায়

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: সোম, ২৮/০৬/২০১০ - ৮:২২অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

জহিরুল ইসলাম নাদিম

যে ছেলেটির শীর্ণ দেহ
যে ছেলেটি খোঁড়ায়
ষাট দশকের শেষের দিকে-
একাত্তরের গোড়ায়

সে ছেলেটি ভীষণ রকম
থাকত বুনো মাতাল,
দেশ-মাতার-ই দুঃখে হোত
হূদয় উথাল-পাথাল।

সইতে যখন পারলো না সে
মায়ের চোখের পানি
প্রতিশোধের তীব্র জ্বালায়
তুললো মেশিনগান-ই!

পাক সেনাদের পাঁকে ফেলে
খাইয়ে ঘোলা পানি
খ্যাত হলো যে ছেলেটি
তার কি খবর জানি?

যে ছেলেটির শীর্ণ দেহ
যে ছেলেটি খোঁড়ায়
এখনো ...