[প্রতিকৃতি: আকাশলীনা নিধি]
মোট চারবার তাঁকে ফিরতে হয়েছে এই বাংলায়। জীবিতকালে দুইবার, মৃত্যুর পর দুইবার!
শোক দিবসকে আক্ষরিক অর্থে কারবালা বানিয়ে ধারালো অস্ত্রে বুক-পিঠ চাপড়ে হায় হোসেন অবলম্বনে হায় মুজিব কমেডি করে শোক দিবসকে হাস্যকর বানিয়ে ফেলছে কিছু ভাঁড়। হায় মুজিব অবস্থাই বটে! আসুন, এই কমেডি পাশ কাটিয়ে বঙ্গবন্ধু কি বলেছেন একটু পড়ে দেখি- সেটাই শোক দিবসে তাঁর প্রতি শ্রদ্ধা জানানোর একটা কার্যকর উপায় হতে পারে। নইলে অদুর ভবিষ্যতে টুঙ্গিপাড়ার সমাধি পরিনত হতে পারে তাজিয়ায়। বঙ্গবন্ধু লিখেছেন খুব কম, বাগ্নী হিসেবে বলে গেছেন অনেক কিছু। অনুভূতিময় এই উদ্ভ্রান্ত সময়ে সেই কথামালা পাঠ করেও যদি তাকে হৃদয়ে ধারণ করা যায়, অনাগত কোনও অন্ধকারে হয়তো সেটিই কাজে দেবে। মানবিক আবেগহীন এবং দর্শনবিমুখ যান্ত্রিক অনুভূতির অর্গলে বঙ্গবন্ধুকে বেঁধে রাখলে তিনি ধীরে ধীরে হৃদয় থেকে উবে গিয়ে লালুসালু মোড়া পীরের আসনে গিয়ে বসবেন। এই সম্ভাব্য ক্ষতির হাত থেকে বাঁচতে বঙ্গবন্ধুর পঠন-পুনর্পঠন হোক জোরেশোরে। ব্যানারের ম্লান ছবি হয়ে থাকা বঙ্গবন্ধু ফিরে আসুন ব্যাবহারিক দর্শনে।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হত্যা মামলায় মৃত্যুদণ্ডাদেশপ্রাপ্ত আসামী মেজর (অব.) নূর চৌধুরীকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে আবারো অস্বীকৃতি জানিয়েছেন কানাডার রাষ্ট্রদূত হিদার ক্রুডেন। ঢাকায় নিযুক্ত কানাডার এই হাইকমিশনার গত ০৪ ডিসেম্বর পররাষ্ট্রমন্ত্রী দীপু মনির সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে এ কথা জানান। এ সময় তিনি বলেন “আমাদের সরকারের নীতি খুব স্পষ্ট। কোনো ব্যক্তি তার দেশে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত হলে আমরা তাকে সেখানে ফেরত