[justify]গত পর্বে আমরা দেখেছিলাম যে বায়ুমন্ডলে কার্বন ডাইঅক্সাইডের বৃদ্ধি আদতে কল্পকথা নয় বরং পরিমাপকৃত উপাত্তের ভিত্তিতেই সেটি প্রমানিত। সেই সাথে এও জেনেছিলাম যে কার্বন ডাইঅক্সাইড ছাড়াও বৈশ্বিক উষ্ণায়নে জলীয় বাষ্প, মিথেন, সিএফসি ও নাইট্রাস অক্সাইড ইত্যাদি গ্রীন হাউস গ্যাসেরও উল্লেখযোগ্য প্রভাব রয়েছে।আলোচনা শেষ করেছিলাম একটি প্রশ্ন রেখে যে ব
[justify]গত পর্ব থেকে আমরা জলবায়ু বিজ্ঞানের মৌলিক জ্ঞানার্জনের পথে পা বাড়িয়েছিলাম। আমরা দেখেছিলাম কিভাবে গত ১৩০ বছর ধরে পৃথিবীর তাপমাত্রা একটু একটু করে বেড়ে যাচ্ছে এবং এ তাপমাত্রা বৃদ্ধিতে গ্রীন হাউস গ্যাস বিশেষত কার্বন ডাইঅক্সাইড কিভাবে ভূমিকা রাখছে সেটি নিয়ে আলোচনা করেছিলাম। মূল বিবেচ্য বিষয় ছিল গত কয়েক দশক ধরে, বিশেষতঃ শিল্প বিপ্লবের পর থেকে বা
[justify]প্রথম পর্বে আমরা জেনেছিলাম যে স্বল্প সময়ের পরিপ্রেক্ষিতে কোন স্থানের বায়ুমন্ডলের অবস্থা, যা কিনা তাপমাত্রা, বায়ুপ্রবাহ, আর্দ্রতা, বৃষ্টিপাত ইত্যাদি দ্বারা নিয়ন্ত্রিত, সেটাই হচ্ছে আবহাওয়া আর কোন নির্দিষ্ট স্থানের দীর্ঘ সময়ের (সাধারণত ৩০ বছরের) আবহাওয়ার বিভিন্ন অবস্থার গড় হিসাবই ঐ স্থানের জলবায়ু। আরো জেনেছিলাম যে জলবায়ু পরিবর্তন মূ
[justify]
জলবায়ু পরিবর্তন বর্তমান বিশ্বের একটি বহুল পরিচিত বিষয় যা বিজ্ঞানীদের গবেষনাগার থেকে শুরু করে চায়ের টেবিলে আড্ডা, জাতীয় ও আন্তর্জাতিক প্লাটফর্মে বিবৃতি, কিংবা রাজনীতিবিদদের বক্তৃতায় আলোচিত হয়ে আসছে। তবে বলতে দ্বিধা নেই জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব নিয়ে আমরা যতটা ওয়াকেবহাল এর কারন বা এর পেছনের সুনির্দীষ্ট বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা নিয়ে আমরা ঠিক ততটাই উদাসীন বা অজ্ঞ। এমনকি প্রায়শই আমরা শুনে থাকি বা পড়ে থাকি যে বিশ্বের অধিকাংশ বিজ্ঞানী বৈশ্বিক উষ্ণায়ন বা জলবায়ু পরিবর্তন নিয়ে একমত নয়। কিন্তু আসলেই কি তাই?