আসছে ঈদ। বাড়ি যাবো। চিন্তা করলেই মন ভাল হয়ে যায়। অকারনে পা মাড়িয়ে দেয়া সহকর্মীটিকেও ক্ষমা দেয়া যায় অনায়াসে। কিংবা বসের কঠোর চেহারার দিকে তাকিয়েও খুঁজে পাওয়া যায় মেঘের কোলে এক চিলতে রোদের মত উঁকি দিয়েই মিলিয়ে যাওয়া হাসির ঝলক (উনিও বাড়ি যাবেন কিনা!)।
কিন্তু বাড়ি ফেরার টিকেট পাওয়া যাবে তো?
সকল আনন্দের সামনে উদ্যত ফণা তুলে আছে এই প্রশ্নরূপী কালকূট!
অবশেষে বাংলাদেশ রেলওেয়ের অর্থ কেলেঙ্কারির দায় নিয়ে পদত্যাগে বাধ্য হলেন বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদ ও রেলমন্ত্রী সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত। এর আগে একই কেলেঙ্কারির সাথে যুক্ত থাকার দায়ে পদচ্যুত হয়েছেন বাংলাদেশ রেলওয়ের পূর্বাঞ্চলীয় জিএম ইউসূফ আলী মৃধা, রেলওয়ে নিরাপত্তা বাহিনীর ঢাকা কমান্ড্যান্ট এনামূল হক। সেই সাথে চাকরিচ্যুত হয়েছেন রেলমন্ত্রীর এপিএস ওমর ফারুক তালুকদার।
১৯৬২ সালের এক ছয় বছরের অনুসন্ধিৎসু বালকের কথা বলি। ডাক্তার বাবার ব্যাগ থেকে সবক’টা থার্মোমিটার হাতুড়ি দিয়ে ভেঙ্গে যে দেখতে চেয়েছিলো, পারদ কি জিনিস! রেডিওতে গান শুনে শুনে বাবার কাছে প্রশ্ন করে বসলো, সব গানগুলোর এই ‘তুমিটা’ কে বাবা? মাকে বান্ধবীদের কাছে গল্প করতে শুনে যে তার জন্ম হয়েছে আটমাসে আর বড়ভাইটির সাতমাসে, মাকে অপ্রস্তত করে শুধিয়ে, কোন্ দিন থেকে আটমাস গুণেছিলে মা?