আজ হ্যালোইন। জানেনই বোধ হয়, ৩১ অক্টোবর দিনটাতে উত্তর আমেরিকায় হ্যালোইন বেশ জাকজমকপূর্ণভাবে উদযাপন করা হয়। এই উৎসবে যেমন খুশি তেমন সাজোর মতো করে বিশেষ করে শিশুরা সেজে বিভিন্ন বাসায় গিয়ে চকোলেট চায়, গৃহস্থরাও সানন্দে বিভিন্ন কায়দার চকলেট কিনে রাখেন বাচ্চাদের জন্য। তবে উৎসবটা শুধু ছোটদেরই নয়, বড়রাও সেজেগুজে বেরোয় এই দিনটায়। হ্যালোইনের সাজাগোজের একটা বড় অংশ হলো ভুত, প্রেত, পেত্নী, জোম্বি বা বেতাল ইত্য
প্রত্যেক মানুষ আশায় বুক বাঁধে,সপ্ন দেখে। যতই সংকটময় মুহূর্ত আসুক না কেনো সে সপ্ন দেখে চলে সংকট সময় থেকে কি করে বের হওয়া যায়।চিন্তা করতে থাকে তার কাছে কি কি উপায় অবশিষ্ট আছে।পাশের আপন মানুষ গুলোর কাছে একটু প্রেরণা পেতে চাই তখন,যেন তাঁর সম্পর্কে তাঁরা একটু ইতিবাচক ভাবুক,যদিও সে তার চিন্তা চেতনা অনেক সময় অন্যকে বুঝিয়ে উঠতে পারেনা।আর অবশেষে চাই একটু উৎসাহ উঠে দাড়াঁবার এবং কর্মক্ষম হওয়ার।
উইপোকার খাদ্য তালিকায় বই জিনিসটা কতোটা উৎকৃষ্ট জানি না। বাসা বদলের সময় নতুন বাসায় অতিথি হিসেবে কিছু পুরোনো উইপোকা বইয়ের ভাঁজে চলে এসেছিল। তাদের ভয়ে বইগুলো ব্যাপক ঝাড়পোছ করে নতুন বুক শেলফে তোলা হয়েছিল। উইপোকা মুক্ত বুকশেলফে বইগুলোকে অবমুক্ত করতে পেরে নিশ্চিন্ত হয়েছিলাম। সাতফুট বাই আটফুটের নতুন বুকশেলফটা বানানো হয়েছে শিপব্রেকিং দোকান থেকে কেনা পুরোনো জাহাজভাঙ্গার প্লাইউড দিয়ে। জাহাজের জিনিসে কেন যেন