“কীর্তনখোলায় পূর্ণিমা দেখবেন নাকি স্যার? জোস লাগে কিন্তু।“
জেমস চার্লস জ্যাক ১৯১৮ সালে তৎকালীন বাকেরগঞ্জ (বর্তমান বরিশাল) জেলার বিস্তারিত বর্ননা BENGAL DISTRICT GAZETTEERS, BAKARGANJ এ লিপিবদ্ধ করেন। বাকেরগঞ্জ জেলার তৎকালীন আয়তন ছিল ৪৮৯১ বর্গমাইল। বর্তমান পিরোজপুর, ঝালকাঠি, বরগুনা, ভোলা, পটুয়াখালি এবং বরিশাল জেলা তৎকালীন বাকেরগঞ্জ জেলার অংশ ছিল। এই অংশে সেই সময়কালীন বাকেরগঞ্জ জেলার যেসব প্রাণী পাওয়া যেত তার বর্ণনা অনুবাদ করা হয়েছে। -
সারাদিন কাজ শেষে বিকেল বেলা ক্লান্তি ভর করে। কাজ শেষে তাই গান খুজি ইউটিউবে। সামনের ভলিবল মাঠ থেকে ভেসে আসে শব্দ। জয় পরাজয়ের শব্দের ভিতর হালকা স্বরে গান চলে। পাশের রুমে চলে নাটকের প্র্যাক্টিস। এই সময় ফোন করে এক বন্ধু। বন্ধুর সাথে কথা বলতে বলতে শাহবাগের কথা আসে, অবাক হই, দীর্ঘশ্বাস বাড়ে
গেলবার দেশে থাকার সময়ে বেশ অযাচিত ভাবেই রাজশাহী বিশ্ব-বিদ্যালয় রোটারি ক্লাব আমার মত ঘরের খেয়ে বনের মোষ তাড়ানো পাবলিককে কোন অজ্ঞাত কারণে ঘটা করে গ্লোবাল ওয়ার্মিং-এর উপর আয়োজিত আলোচনা সভা ও আলোকচিত্র প্রদর্শনীতে মূল বক্তার স্থান দেয় এবং সম্বর্ধনা প্রদান করে, সেখানের শেষের আধা ঘণ্টা উপস্থিত দর্শকদের প্রশ্নোত্তর পর্ব ছিল, এক পর্যায়ে স্কুলপড়ুয়া অনুসন্ধিৎসু ছাত্র প্রশ্ন করেন – আপনার জীবনের
তা সে প্রায় সাড়ে তিন যুগ আগের কথা। সালটা সম্ভবত ১৯৬৮ ইং। তখন আমরা বরিশালে থাকি। তখনকার বরিশাল শহর, ঢিমে তালের জীবনযাত্রার একটি মফস্বল শহরের সমস্ত পরিচিত গুণাগুণ নিয়েই বিদ্যমান। কবি 'জীবনানন্দ দাশ' এর একটি বাড়িও ছিল এই বরিশাল শহরে। শুনেছি এখন না কী ঐ বাড়িটির মালিকানা বদল হয়ে গেছে। জানিনা, বরিশালের কোন সাংস্কৃতিক গোষ্ঠী অথবা সরকারী উদ্যোগে ঐ বাড়িটি সংরক্ষিত রাখা উচিত ছিল কিনা?