সম্প্রতি ১ মার্চ ভারতীর পণ্য বর্জন কর্মসুচীর ঘোষণা দেখে একটু হেলেদুলে বসলাম। বাহবা দিলাম দেশের মানুষের দেশপ্রেম দেখে। নিজের দিকটা বিচার করতে হবে। আমি কতটা দেশ প্রেমিক সেটা সবাই কে জানাতে চাই। আপনারাও যদি একটু মনে রাখেন।
বাংলাদেশের ভাল ছাত্ররা কি বিদেশে চলে যাচ্ছে? এই নিয়ে আমি আগে বেশ কিছু লেখা পড়েছি। সচলায়তনের চটজলদি প্রোফাইল দেখলে ঘটনাটা সত্যি বলে ধরে নেওয়া যায়। মোটামুটি বুয়েটিয়ান বলে যে ক'জনকে চিনি তারা সকলেই বিদেশে অবস্থানরত - হিমু জার্মানীতে, জাহিদ কানাডায় বা মুর্শেদ আমেরিকায়। দিনকয়েক আগে আমি নিজের লিঙ্কড-ইন প্রোফাইল আপডেট করার সময় দেখলাম লিঙ্কডইন সুন্দর পরিসংখ্যান দেখাচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয় পিছু। লিঙ্কডইনে আমার বিশ্ববিদ্যালয় সংক্রান্ত পরিসংখ্যান লিখে নিয়ে বুয়েট-সংক্রান্ত হিসাব শুরু করলাম। যা হিসাব পেলাম তা নিয়েই পোস্ট।
গবেষণাধর্মী লেখা লিখতে পারা বেজায় ধৈর্যের কাজ। সে কাজটা করার সাহস আমার কখনো হয়নি। যদিও বিশ্ববিদ্যালয়ে থিসিস লেখার জন্য সেটা করতে হয়েছিল, এখন আবার নিজের নামে দেশি-বিদেশি জার্নালে কিছু প্রকাশ করার জন্যও করতে হচ্ছে। সেসব ক্যারিয়ারের তাগিদে, আর এখন লিখছি মনের তাগিদে। বাংলাদেশ দল উইন্ডিজের কাছে আরো একবার নিজেদের অক্ষমতা প্রকাশ করে দিল বলে। এ তারা বারবার করে, অতীতে করেছে ভবিষ্যতেও করবে। আর মিডিয়ার
বাংলাদেশের সাথে মায়ানমারের আইনি লড়াই চলছে সমুদ্র-আইন বিষয়ক আন্তর্জাতিক ট্রাইব্যুনালে। মামলার শুনানি চলছে, এই বছরের মধ্যেই (হয়ত সামনের মাসেই) রায় জানা যাবে। প্রাথমিক পর্যায়ে বাংলাদেশ ও মায়ানমার দু’বার করে তাদের তরফে কাগজপত্র জমা দিয়েছে, এর পরে মৌখিক শুনানি শুরু হয়েছে। মৌখিক শুনানির প্রথম পর্যায়ে এখন বাংলাদেশের পক্ষের আইনজীবীরা সওয়াল করছেন। বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় লেখা থেকে অনেকেই জানেন হয়ত যে বাংলাদেশের সাথে মায়ানমারের সমুদ্রসীমা বিরোধের গুরুত্ব অনেকটা - বিশেষত বাংলাদেশ-মায়ানমার বিরোধপূর্ণ অঞ্চলটিতে গ্যাস পাওয়া যাওয়ার সম্ভাবনা যথেষ্টই।
সংবিধান সংশোধনে ধর্মনিরপেক্ষতার কথা বলায় অনেকেই অসন্তুষ্ট। যারা দেশে প্রকৃত অর্থেই ধর্মনিরপেক্ষতা চেয়েছিলো তারাও অসন্তুষ্ট। একদিকে রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম ও বিসমিল্লাহ বহাল রেখে আরেকদিকে আবার ধর্মনিরপেক্ষতার বুলি কপচানো প্রকৃত অর্থে প্রলাপ ছাড়া কিছুই নয়। দেশের উচ্চ আদালত এরকম প্রলাপীয় সংস্কার যদি সমর্থন করতে পারে, তাহলে সেই আদালত পরবর্তীতে যে আরো প্রলাপকে সমর্থন দেবে না, তার নিশ্চয়তা কী?
বৈদেশিক সাহায্য নামক ব্যাপারটির সঙ্গে আমরা সবাই কম বেশি পরিচিত। উন্নত দেশ ও আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠান কর্তৃক তৃতীয় বিশ্বের অনুন্নত ও উন্নয়নশীল দেশগুলোতে প্রদত্ত আর্থিক ও দ্রব্য সহায়তাই হলো মুলত বৈদেশিক সাহায্য। সাধারণত ঐসব দেশে অবকাঠামো উন্নয়ন কর্মকান্ড পরিচালনার জন্য এইসব সাহায্য প্রদান করা হয়। কিন্তু প্রকৃতপক্ষে এগুলো উন্নয়ন ঘটায় কিনা তা নিয়ে তর্কের অবকাশ রয়েছে।
আমি রাজাকারদের বিচার চাই। আমার বয়সী তেইশ চব্বিশ বছর বয়সের প্রায় সবাই তাই চায়। যার প্রতিফলণ গত নির্বাচনেই দেখা গেছে। জামাতে ইসলামী ভোট না পেয়ে মাটিতে গড়াগড়ি খেলো।