Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

গ্যাব্রিয়েল গার্সিয়া মার্কেজ

সন্ধ্যা ছটায় আগত মেয়েটি

নীড় সন্ধানী এর ছবি
লিখেছেন নীড় সন্ধানী (তারিখ: শনি, ১৩/০৩/২০২১ - ৬:২৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[ভূমিকা: সব অনুবাদের ভূমিকা লাগে না। কিন্তু এই অনুবাদটির পেছনে একটি গল্প আছে। আমি কেন এই অনুবাদটি করতে গেলাম? বাংলাদেশে মার্কেজ খুব জনপ্রিয় একজন লেখক। সম্ভবত বাংলা ভাষায় সবচেয়ে বেশী অনুবাদ হয়েছে মার্কেজের গল্প উপন্যাস। বাংলা অনুবাদের অবস্থা তেমন সুবিধার না বলে আমি বহুকাল বাংলা অনুবাদ পড়ি না। সত্যি বলতে গেলে সেই কৈশোর থেকে সেবা প্রকাশনী ছাড়া অন্য কারো বাংলা অনুবাদে আমি স্বস্তি পাইনি। কিছুকাল আগে আমি মার্কেজের ছোটগল্প নিয়ে একটা কাজ করি। হাতের নাগালে থাকা বাংলা অনুবাদগুলো পড়ে ইংরেজি অনুবাদের সাথে মেলাতে বসি। যেহেতু স্পেনিশ ভাষা জানি না তাই ইংরেজিটাই আমার কাছে মূল গল্পের ভিত্তি। কাজ করতে গিয়ে 'গল্পপাঠ' ওয়েবজিনে বেশ কয়েক জনের অনুবাদ পড়ার পর আমি খুব হতাশ হয়ে পড়লাম। তারপর খোঁজ নিয়ে জানলাম বাংলা ভাষায় মার্কেজের সবচেয়ে জনপ্রিয় অনুবাদক অমিতাভ রায়। কলকাতার দে'জ প্রকাশনী থেকে প্রকাশিত হয়েছে তাঁর অনুদিত 'মার্কেজের গল্পসমগ্র'। বইটা সংগ্রহ করার পর ভাবলাম এবার হয়তো কিছুটা উন্নত অনুবাদের দেখা মেলবে।


মৃত্যুর কালপঞ্জি ও মার্কেজের জাদুময়তা

মেঘা এর ছবি
লিখেছেন মেঘা [অতিথি] (তারিখ: রবি, ০৭/০৭/২০১৩ - ২:০৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

গ্যাব্রিয়েল গার্সিয়া মার্কেজ-এর প্রথম যে বইটা পড়েছিলাম সেই বইটার নাম খুব অদ্ভুত ছিল! Memories of My Melancholy Whores নামটা দেখেই মনে হয়েছিল, এই বইটা দিয়েই না হয় আমি মার্কেজ-এর জাদুময় জগতে প্রবেশ করি! বই পড়তে শুরু করেই বলা চলে বেশ বড় সড় একটা ধাক্কা মত খেলাম। কারণ গল্পের প্রধান চরিত্র নব্বই বছরের একজন বৃদ্ধ সাংবাদিক! যে তাঁর নব্বইতম জন্মদিন পালন করতে চাচ্ছেন একেবারেই নিজের মতন করে!


মার্কেজ হাতে ল্যাতিন আমেরিকা

তারেক অণু এর ছবি
লিখেছেন তারেক অণু (তারিখ: বিষ্যুদ, ২০/০৬/২০১৩ - ৯:৩৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বই ছাড়া আমি থাকতে পারি না, সে হোক ঘর বা বাহির, টাট্টিখানা বা বিমানের অন্দরে, পুস্তক লাগবেই, ইদানীং অবশ্য পিডিএফ নামক প্রযুক্তির ফলে সেটা দিয়েও কাজ চলে। আর ভ্রমণের সময় বই বাছাই করি একটু সাবধানে, যাবতীয় ভ্রমণে টিনটিন নামের রিপোর্টারটি পাশে থাকবেনই, এবং এলাকা বিশেষে উনার কাহিনীও বাছাই করা হবে সেই ভাবেই, যতবার নেপালে গেছি তিরতির আনন্দ এবং মিগুর সাথে দেখা হবার উৎকণ্ঠা নিয়ে পড়েছি তিব্বতে টিনটিন,