Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

বিজয় দিবস

কথা ছিলো রক্ত-প্লাবনের পর মুক্ত হবে শস্যক্ষেত

সাক্ষী সত্যানন্দ এর ছবি
লিখেছেন সাক্ষী সত্যানন্দ [অতিথি] (তারিখ: শুক্র, ১৬/১২/২০১৬ - ৮:২৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সেই উত্তাল শাহবাগের লাখো ব্যানারের একটি।


বিজয় দিবসের পিকনিক, স্বাধীনতা দিবসের ওয়াজ মাহফিল

আনু-আল হক এর ছবি
লিখেছেন আনু-আল হক [অতিথি] (তারিখ: বুধ, ১৬/১২/২০১৫ - ৩:৫২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

মুক্তিসংগ্রামের মাধ্যমে যেসব দেশের পথচলা শুরু, সেসব দেশের মানুষের কাছে স্বাধীনতা এবং বিজয় দিবস ভিন্ন অনুরণন নিয়ে আসে, প্রতিবছর। এটাও হয়ত সত্য যে সবাই সেসব উদযাপন করেন না, বা করলেও ভিন্নভাবে করেন, বা উদযাপন না করার পেছনে ব্যক্তিগত (ইমার্জেন্সি) কারণ থাকে। কিন্তু নিজে(রা) উদযাপন না করলেও বাকিদের উদযাপনে বাধা হয়ে দাঁড়ান বলে মনে হয় না। আমাদের দেশে জেনে না-জেনে আমরা সেটাই করি, খুব সুক্ষ্মভাবে।


ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট

সুমিমা ইয়াসমিন এর ছবি
লিখেছেন সুমিমা ইয়াসমিন [অতিথি] (তারিখ: বুধ, ১৭/১২/২০১৪ - ৪:২৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

মানুষ দেখতে বড় ভালো লাগে আমার। ভিড় অপছন্দ, তবু ভিড়ের মুখগুলোতে বৈচিত্র্য খুঁজতে ভালো লাগে। বিজয় দিবসের বিকেলে শাহবাগ, জাদুঘর, পাবলিক লাইব্রেরি, ছবিরহাট, টিএসসি, বাংলা একাডেমি ঘুরলাম। ঢাকার সব মানুষ যেন এই এলাকায় জড়ো হয়েছে! সেজেগুজে পুরো পরিবার নিয়ে ঘুরছে মানুষ। উৎসব-উৎসব আমেজ চারিদিকে! প্রায় সবার পরনে কিছুটা হলেও লাল-সবুজের ছোঁয়া। রিকশাওয়ালা, ফল বিক্রেতা, চুড়ি বিক্রেতা, পথশিশু এবং গার্মেন্টস শ্রমিকদের অনেকেও পোশাকে লাল-সবুজ ধারন করেছে। এতো সুন্দর লাগছিল! আমাদের বিজয় উৎসবের রং লাল-সবুজ। এই রং সর্বজনীন।


বিজয়ের প্রথম বার্ষিকীর প্রিয় বিজ্ঞাপনমালা

শেহাব এর ছবি
লিখেছেন শেহাব (তারিখ: মঙ্গল, ১৬/১২/২০১৪ - ২:৫১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

১৯৭২ সালের ১৬ই ডিসেম্বর আমাদের প্রথম বিজয় দিবসে পত্রিকায় যেসব বিজ্ঞাপন এসেছিল সেগুলোতে এক নজর চোখ বুলালেই সেই সময় দেশের মানুষের আবেগ, আশা, স্বপ্নের ব্যাপারটি কিছুটা অনুভব করা যায়। আমি এরকম একশোর একটু বেশি বিজ্ঞাপন একত্র করেছি। তার মধ্যে যে আঠারোটি সবচেয়ে ভাল লেগেছি সেগুলো এখানে দিলাম। আপনার যদি অন্যগুলো আরো ভাল লাগে আপনিও আমার সংগ্রহ থেকে সেগুল


এসো কোয়ান্টামের রাজ্যে- ৯ (অথবা, আলোকের এই ঝর্নাধারায়)

সাক্ষী সত্যানন্দ এর ছবি
লিখেছেন সাক্ষী সত্যানন্দ [অতিথি] (তারিখ: রবি, ১৫/১২/২০১৩ - ১১:১০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

০১।
আজকে দিকে দিকে আলোর মিছিল দেখে মনে পড়ল, আলোর গল্পটা পুরো শেষ হয় নি। আগের পর্বে ইলেকট্রনের ওঠানামায় কি করে আলো বের হয়, কিংবা আলোর গুঁতোয় কি করে ইলেকট্রন (জামায়াত শিবিরের মত) দৌড়ের ওপর থাকে সেই গল্প শুনিয়েছিলাম। হেলাল হাফিজের “নিখুঁত স্ট্রাটেজী” ছিলঃ ‘পতন দিয়েই আজ ফেরাবো পতন।’ দিনকাল যে পড়েছে, এমন নিখুঁত হতে প্রস্তুত থাকা দরকার। যাহোক, আপাতত আমার স্ট্রাটেজি হল “আলোক দিয়েই আজ বাড়াব আলো” এই গল্প বলা। বিজ্ঞানের খটোমটো গল্প ভেবে এড়িয়ে যাবেন না যেন।


আশির দশকের চট্টগ্রামের প্রথম বিজয়মেলা

নীড় সন্ধানী এর ছবি
লিখেছেন নীড় সন্ধানী (তারিখ: রবি, ১৫/১২/২০১৩ - ৫:১৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সময়টা কি ১৯৮৮ নাকি ৮৯? ঠিক মনে আসছে না। তবে এই দুটো বছরের যে কোন একটা বছরে চট্টগ্রামে 'বিজয় মেলা' নামক একটা ব্যাপার চালু হয় সার্কিট হাউসের সামনের খোলা মাঠে। ওই মাঠটি তখন শিশুপার্ক হয়নি। সার্কিট হাউস তখনো জিয়া স্মৃতি যাদুঘর হয়নি। খোলা ময়দানটিতে আমার কোন কোন বিকেলে আড্ডা দিতাম। স্টেডিয়ামের উল্টোদিকের এই মাঠে কিছু কাঠের চেয়ার টেবিল বসানো থাকতো দারুল কাবাবের পক্ষ থেকে। স্টেডিয়াম মার্কেটে চট্টগ্রামের একমাত্র কাবাবের দোকান। সেখান থেকে ট্রেতে করে ধোঁয়া ওঠা কাবাব পরোটা নিয়ে আসা হতো সার্কিট হাউসের সামনের ঢালু ময়দানে। আমাদের পকেটে সেই সময়ে কাবাব খাওয়ার পয়সা হয়নি। তাই আড্ডা দিতে দিতে কেবল গন্ধ শুঁকেই অর্ধভোজন সেরে মনে মনে বলতাম, দেখিস একদিন আমরাও।


বিজয়

ত্রিমাত্রিক কবি এর ছবি
লিখেছেন ত্রিমাত্রিক কবি (তারিখ: রবি, ০৮/১২/২০১৩ - ৬:২৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

দেখ যায় পেরিয়ে যুগের পরে যুগ কত!
আছে অপেক্ষাতে তিরিশ লক্ষ আত্না তো।

জানি বঙ্গবন্ধু পঁচাত্তরে বাঁচলে ঠিক,
অনেক আগেই শুয়োরগুলো দেখতো শিক।
তখতে তখন পাকিস্তানি আত্নারা,
দেশপ্রেমিক আর আমজনতায় বাকহারা।

তারপরে এক মেজর সাহেব নাম করা,
করলে শুরু রাজনীতিতে মশকরা!
পাকিস্তানি ভূতের পূজা হয় শুরু,
গোলাম আজম ফিরল দেশে, তার গুরু?
সংবিধানের কাঁটাছেড়ায় ধর্মবিষ,
ঢুকিয়ে দিলেন মেজর সাহেব, ধানের শীষ।


লাল-সবুজ পতাকা

মৃত্যুময় ঈষৎ এর ছবি
লিখেছেন মৃত্যুময় ঈষৎ [অতিথি] (তারিখ: সোম, ১৭/১২/২০১২ - ১১:৫৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]১৫ ডিসেম্বর ২০১২
১৫ ডিসেম্বর দুপুরে লোকাল বাসে বাসায় ফিরছি। নিউ মার্কেটের সামনে জ্যামে অনেক ক্ষণ ধরে আটকে আছি, সায়েন্স ল্যাব পর্যন্ত জ্যাম। জানালা দিয়ে হঠাৎ দৃষ্টি বাইরে পড়ল। এক কিশোর দামাদামি করছে। আমি মানুষের আচরণ পর্যবেক্ষণ করতে পছন্দ করিঃ কিশোরটির বয়স খুব বেশি নয়। চেহারায় সারল্য লক্ষণীয় পর্যায়ের, মায়াবী। খুব ভদ্রভাবে দামাদামি করছে যেন সে না করতে পারলে খুশি হয়। দামটা পতাকার। দামীই তো। অমূল্য রক্তের দামের পতাকাতো সহজে পাওয়া যাবে না, পরম শ্রদ্ধার দামে হৃদয়ে নিজের করে নিতে হয়। সেই ভাবটি স্পষ্ট।


সবুজ বনসাই হাতি

শুভাশীষ দাশ এর ছবি
লিখেছেন শুভাশীষ দাশ (তারিখ: বিষ্যুদ, ১৬/১২/২০১০ - ৬:৫৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমাদের পুরানো বাড়ি, তার চারপাশে টানা চিকন বারান্দা। পাশের বিল্ডিংগুলো খুব গা ঘেঁষে দাঁড়িয়ে থাকায় আমাদের বাড়িতে কোনো গ্রিল নেই। বারান্দায় থাকা রয়েল বেঙ্গল টাইগারটাকে একবেলা করে খেতে দেয়া হচ্ছিল অনেকদিন ধরে। খেতে বসে মা কথাটা জানায়। দুপুরে যে তাকে খাবার দেয়া হয় না খেয়াল পর্যন্ত করিনি। বেশ কয়েক টুকরা রান্না করা মাংস আর এক বাটি ভাত নিয়ে বারান্দায় এসে টাইগারকে ডাকি। তার বদলে দেখ ...


আমার বিজয় দিবস

সাফি এর ছবি
লিখেছেন সাফি (তারিখ: শুক্র, ১৮/১২/২০০৯ - ১:৪৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


পরীক্ষা শেষ হয়ে গেল অবশেষে। ভেবেছিলাম পরীক্ষার পরে অনেক কিছু করব, কিন্তু ঘুমের কাছে কাবু হয়ে আপাতত সবকিছুই স্থগিত। খুব অদ্ভূত লাগে, যখন কিনা আমার পড়ার কথা, সেই সময়টায় দুনিয়ার সবকিছু নিয়ে আগ্রহের কমতি থাকেনা, প্রতি আধা ঘন্টায় সচলে ঢু মারা, মাঝে মাঝে আমু/সামু। অথচ পরীক্ষা শেষের পরে দুদিন হতে চলল নির্বিকার আমি। আজকে তাই শুরুই করলাম নীড়পাতার ৫ম পৃষ্ঠা থেকে, খুব ভাল লাগছিল ধারাবাহি...