ভোরের আলোয় প্রথম যা নজরে পড়লো তা একটি রুপালি মল। এ নামটি বলাই হয়তো সংগত। মলটি আসলেই রুপার কিনা সে কথাও ভাবনায় এসেছে আনসার সাহেবের। গোড়ালি ছাড়িয়ে মলটি লুটিয়ে ছিল যে পায়ে তার আঙ্গুলগুলো সুন্দর। লাল নেইল পালিশ সরু ফর্সা আঙ্গুলগুলোকে আরো মোহনীয় করেছে। মাঝখানের দুটো আঙ্গুলে রুপালি আংটি। রমনা পার্কের লেক ঘেঁষা সিমেন্টের বেঞ্চে মেয়েটি ঘুমিয়ে ছিল। সাদা ফুঁটি মেশানো লাল কামিজ ও সাদা পাজামা মেয়েটির দেহ ঢেক
খুলনা নিরালার মোড়ে একটা পলাশ ফুলের গাছ আছে, আমার খুব প্রিয়। তার কথা ভাবতে ভাবতে আরো অনেকের কথাই মনে হয়, আমি তাদের কাছে ছিলাম, এখনো আছি, কিন্তু চোখের দেখায় হয়ত নেই। আমার সেই গাছগুলির কথা আজ কেন জানি সবাইকে বলতে ইচ্ছে করছে। আমার জীবনটা রবীন্দ্রনাথের গানের সেই চাপা গাছের মত। “আমি সদা অচল থাকি, গভীর চলা গোপন রাখি”। বইএর বাইরে যে একটা দুনিয়া আছে, সেখানে চলতে হয় বা চলতে হবে এগুলো আমার মাথায় আগে
ঢাকা শহরে আমার তিনবছর পূর্ণ হয়েছে। প্রথমদিকে রাস্তা পার হতে পারতামনা, সহায় হয়ে রাস্তার পাশে দাড়ঁইয়ে থাকতাম আর করুন চোখে ফুটওভার ব্রীজ খুঁজতাম। আর না পেলে এক দৌড়!