১.
ঘটনাটি ঘটেছিল ১৯৬১ সনে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ওহিও প্রদেশের আকাশে। জনৈক বৈমানিক একটি প্রশিক্ষণ বিমান নিয়ে আকাশে উড়ছিলেন, আকাশ ছিল ঝকঝকে পরিষ্কার। আকাশে ভেসে বেড়াচ্ছে নানা আকারের সাদা মেঘের ভেলা। বৈমানিক সেই মেঘের মধ্য দিয়ে ভেসে যেতে যেতেই দেখতে পেলেন একটি বিষ্ময়কর দৃশ্য।
সাইকেল পর্ব
হঠাৎ হাওয়ার শব্দ এমনভাবে ঝাঁপিয়ে আসতে লাগল যে অয়ন ভড়কে গেল। উল্টো দিক খেকে বয়ে আসা প্রচণ্ড বাতাসে সাইকেলের প্যাডেল ঘোরানো এ মুহূর্তে বড্ডো কষ্টের কাজ হয়ে দাড়িয়েছে তার উপর যখন তখন বজ্রপাতের শব্দে কানে একদম তালা লেগে যাচ্ছে।
৫.
দরজা দিয়ে ঢুকেই রিপনদার চিরপরিচিত হাসিমাখা মুখটি দেখতে পেল প্রবাল। তার মনে হল কয়েকযুগ পরে পরিচিত কাউকে দেখে সে যেন মুক্তি পেল। তার আনন্দ উপচে পড়তে লাগল। সোফায় হেলান দিয়ে রিপনদা একটানা কিছুক্ষণ প্রবালের দিকে তাকিয়ে রইলেন, চোখ পিটপিট করে বোঝার চেষ্টা করলেন প্রবালের মনোজগত অত:পর বললেন “কেমন আছো, প্রবাল?” “আমি ভাল আছি”, বললো সে।
: তোমার পড়াশুনা কেমন চলছে?
৩.
ইতিহাসের খুব সুবিধে, একবার কোনরকম চলা শুরু করতে পারলেই হয় তারপর শুধু টাইম, প্লেস এবং আ্যাকশনের ঘষামাজায় ইউনিটি ধরে রেখে এগিয়ে যাওয়া। সময়ে এর উপর নূতন নূতন উত্তেজনার পলেস্তারা যোগ হবে, কখনো তাকে ঘিরে আবর্তিত হবে রহস্য, কখনো তার উপর যুক্ত হওয়া ঘটনা ধোঁয়াশা হয়েই রইবে, শুধু খোলনলচে পাল্টাবে কিন্তু সমীকরন মেনে স্থিরতায় কখনোই পৌঁছুবেনা।
এক.