সুনামী কি সেটা আমরা সবাই কম বেশী জানি। সাগরে বা লেকে বিশাল আয়তনের পানি স্থানান্তর হওয়ার ফলে একের পর এক যে বড় বড় ঢেউ সৃষ্টি হয়, সেগুলোকে সুনামী বলা হয়। ভূমিকম্প, আগ্নেয়গিরির অগ্নুৎপাত, ভূমিধ্বস, পানির নীচে বিস্ফোরন (পানির নীচে আনবিক যন্ত্রের বিস্ফোরনসহ), হিমবাহের ভাঙ্গন, উল্কাপিন্ডের সংঘর্ষ, এবং পানির নীচে ও উপরে সংঘটিত আরো অনেক আলোড়নের জন্য সুনামী সৃষ্টি হতে পারে।
জীবের বিলুপ্তি সিরিজের লেখাটা শেষ করেছিলাম। এখানে একটু ফলোআপ।
আগের পর্বঃ অন্নপুর্না বেস ক্যাম্প ট্রেক-১
(বিশেষ সতর্কীকরনঃ এটি বর্ননা সহ অসঃখ্য ছবিযুক্ত বৃহত পোষ্ট। নিজ দায়িত্বে পড়বেন আর বোর হবেন- অচিন পাখি)
[justify]
মাস দুয়েক আগে ট্রেকিং করতে গিয়েছিলাম রেমা-কালেঙ্গা বন্যপ্রানী অভয়ারন্যে দুই সঙ্গী সহ। অফিসের এক ঘেয়েমি কাজ আর জ্যামে অতিষ্ঠ হয়ে ঢাকার বাইরে যাবার জন্য প্রানটা ত্রাহি ত্রাহি করছিলো। চট জলদি যাওয়া যায় এমন একটি জায়গা খুজতে গিয়ে হঠাৎ মাথায় এলো এ জায়গাটির কথা। বছর দশেক আগে বেশ ক’বার যেতে হয়েছিলো একাডেমিক প্রয়োজনে, জীব-বৈচিত্রের উপর একটি গবেষনা কাজের জন্য। যারা জাঙ্গল ট্রেকিং আর ওয়াইল্ড লাইফ পছন্দ করেন
পঞ্জিকার হিসেব মত শরতকাল আসতে আরও তিন হপ্তা বাকি। বাগানে ঘাসের উপর শিশিরকণায় ভোরের আলোর বিচ্ছুরণ কিন্তু জানিয়ে দিচ্ছে কোথাও হিসেবে গোলমাল হচ্ছে, শরতকালটা বুঝি এবার চুপি চুপি বেশ আগেই এসে পড়ছে। আকাশে সাদা ধবধবে মেঘের খেলাও জমেছে বেশ আজকাল। বারান্দায় বসে একদৃষ্টিতে তাকিয়ে দেখি কার্পাস তুলোর মত মেঘের দলের ছুটোছুটি নীল আকাশ জুড়ে।