প্রথম পর্ব – সাফারি সাফারি...
EVERY PERSON THAT BUYS IVORY HAS BLOOD ON THEIR HANDS AND IS AN ACCOMPLICE IN KILLING AN ELEPHANT, CAUSING IMMEASURABLE SORROW AND SUFFERING TO MANY OTHERS. SAY NO TO IVOY!
এক। মারোস আর্থোকানা
ডিজাইন করা পাতার মত দেখতে জীবটির নাম মারোস আর্থোকানা। প্রায় তিন মিলিমিটার লম্বা মারোসরা উত্তরের সাগরের গভীর জলের বাসিন্দা।
আজ আদুরে পিচ্চি বাটিসদের কথা বলা যাক।
ছবিতে পয়সার উপর যে প্রাণীটি দেখতে পাচ্ছেন, তা পৃথিবীর সবচেয়ে ছোট সরীসৃপগুলোর একটি।
অস্ট্রেলিয়ার মরুক্যাঙ্গারুঁদুর; হারিয়ে যাওয়া এক বিচিত্র প্রাণীর গল্প।
সংবিধিবদ্ধ সতর্কীকরণঃ ছবি দিয়ে হাতী পোস্ট। মোট ৩১ টা ছবি।
গতমাসের শেষদিকে খোমাখাতায় একটা বন্ধুত্ব চেয়ে নোটিশ পাই। প্রেরকের বক্তৃতা দাওয়ার ছবি এবং নাম দেখে আমি ধরেই নেই যে ইনি নির্ঘাত কোনও রাজনৈতিক দলের পাণ্ডা। কাজেই পত্র পাঠ তাকে 'নট নাউ' বলে দেই। কিছুক্ষণ পরেই দেখি ইনবক্সে একটা মেসেজ। রাতঃস্মরণীয়দা দাবী করেছেন যে ওই আসাদুজ্জামান আসাদ ব্রাকেটে তাজ আসলে উনিই। আর ওই বক্তৃতা দাওয়ার ছবিটাও উনার। তো আর কী করা! এইবারতো এ্যডাইতেই হয় বন্ধু হিসেবে। তারপর বেশ কিছুদিন চলে গেল। হটাৎ করেই এই মাসের (সেপ্টেম্বর ২০১২) ৪ তারিখে উনাকে একটা মেসেজ পাঠাই। বলি যে 'আমাদের না কী সব ল্যাটিচিউড / লংগিচিউড মারকিং করতে যাওয়ার কথা। কবে যাব?' সচলেই তানভীর ভাইয়ের দাওয়া পোস্টে এটা নিয়ে কথা হয়েছিল।
হাড়িচাঁছা শিয়াল ভারী বুদ্ধিমান। শিয়ালরা এমনিতেই বুদ্ধিমান হয়। কিন্তু হাড়িচাঁছার বুদ্ধি সবার চেয়ে বেশি। তবে তার দুঃখও কম নয়। কারণ তাঁর নাম হাড়িচাঁছা কিনা। এই নাম তো তার বাবা-মা দেয়নি। দিয়েছে মাঠের দুষ্টু পশুরা। তাঁর গলায় যতদিন রসের হাড়ির কান্দাটা
◘ মাদাগাস্কারের রংধনু ব্যাঙ
মাদাগাস্কারের রংধনু ব্যাঙ প্রাণী জগতের এক বিস্ময়। এদের বৈজ্ঞানিক নাম Scaphiophryne gottlebei, ইংরেজীতে বলে Malagasy rainbow frog। এরা দক্ষিণ-পশ্চিম মাদাগাস্কারের ইসালো ম্যাসিফ অঞ্চলের ভ্যালী দ্যস সিনগেসের পাহাড়ী ও শুকনো পাথুরে বনাঞ্চলে বসবাস করে।
ছবি দেখে নিশ্চয় খুব অবাক হয়েছেন? ভাবছেন রাজা বাবুর কি মাথা নষ্ট হয়ে গেল?
শেষ পর্যন্ত ব্লগে শিশ্নের ছবি পোস্ট করল?