Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

প্রকৃতি

সাফারি সাফারি...

রংতুলি এর ছবি
লিখেছেন রংতুলি [অতিথি] (তারিখ: রবি, ১৬/০৯/২০১২ - ১০:২৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


রাজ্য লোপাটঃ টেস্ট কেস জৈন্তাপুর

হাসান মোরশেদ এর ছবি
লিখেছেন হাসান মোরশেদ (তারিখ: শুক্র, ১৪/০৯/২০১২ - ১:৩৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]
তামাবিল, জাফলং গিয়েছেন নিশ্চয়ই। লালাখাল, ভোলাগঞ্জ ও হয়তো কেউ কেউ বেড়াতে এসেছেন কিংবা রাতারগুল, পাংথুমাই, লোভাছড়া। সবমিলিয়ে এক সাথে উত্তর সিলেট। কিন্তু একটু যদি পিছনে যেতে পারি আমরা- মেঘালয় পাহাড়ের নীচের এই পুরো অঞ্চল আদতে সিলেটের অংশই ছিলোনা, অংশ ছিলোনা বৃহত্তর বাংলার কিংবা আসামের। বরং এই অঞ্চল ছিলো এক আলাদা স্বাধীন রাজ্য।
যারা জানেন তারা জানেন, যারা জানেন না তারা জেনে নিতে পারেন সিলেট শহর থেকে জাফলং এর দিকে যেতে ক্যান্টনমেন্ট পেরুনোর পর থেকেই বর্তমানের জৈন্তাপুর উপজেলা এবং তার সাথে গোয়াইনঘাট, কানাইঘাট, কোম্পানীগঞ্জ এই চারউপজেলার সমগ্র এলাকা নিয়ে অতীতে এক স্বাধীন রাজ্য ছিলো। অতীত বলতে হাজার বছর আগে ও না, মাত্র ১৭৭ বছর আগে পর্যন্ত। এই সেদিন মাত্র ১৮৩৫ সালে ইংরেজ হ্যারি সাহেব ছাতকের চুনাপাথর কলকাতা পর্যন্ত নির্বিঘ্নে নিয়ে যাবার প্রয়োজনে পিয়াইন নদীর দখল নিতে গিয়ে তাদের কুখ্যাত ঠকবাজিতে জৈন্তিয়া রাজ্যের দখল নেন।


| হারং-হুরং কিংবা শ্রীহট্টের ইতিবৃত্ত ও অন্যান্য…|

রণদীপম বসু এর ছবি
লিখেছেন রণদীপম বসু (তারিখ: বিষ্যুদ, ১৩/০৯/২০১২ - ৯:৪৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:



[স্বীকারোক্তি : এটি একটি ছবিযুক্ত দীর্ঘ আর্কাইভ-পোস্ট। তাই অখণ্ড পোস্টের দীর্ঘতার জন্য পাঠক উদাস হয়ে গেলে লেখককে দায়ী করা চলবে না। হা হা হা !]


অরণ্যে আশ্চর্য বিকেল

ফাহিম হাসান এর ছবি
লিখেছেন ফাহিম হাসান (তারিখ: রবি, ০৯/০৯/২০১২ - ১০:৪৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

দুপুরের হলুদ নীরবতা ফিকে হয়ে আসে, সবুজের আস্তরণে রোদের আলো কমলা-লালে আভাময় হয়ে উঠে। শরীরের ঘামটুকু শুষে নেয় এক দফা স্নিগ্ধ বাতাস। আমি উবু হয়ে বসে ক্যামেরার লেন্সে চোখ রাখি – অনেক উঁচুতে একটা কাঠ-ঠোকরা একমনে ঠুকতে থাকে আগামী আবাস। কিন্তু নাগালের বাইরে ওটা, ৩০০ মি.মি.


ভাতের থালায় বিষ

পথিক পরাণ এর ছবি
লিখেছেন পথিক পরাণ [অতিথি] (তারিখ: বিষ্যুদ, ০৬/০৯/২০১২ - ২:১৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]আমার অপছন্দের তালিকাটি বেশ দীর্ঘ। তার ভেতর বাজারের থলে হাতে বাড়ি ফেরা একটি। তবুও পথ পেরুতে গিয়ে কোন বাজারের গলি উপচে সবজিওয়ালার সবুজ বেচার হাতছানি আমায় অন্য অনেকের মতই সমান প্রলুব্ধ করে থাকে। মফঃস্বলের কাঁচা বাজারগুলো খুব সড়কমুখী। কাজেই চলতি পথে প্রায়ই কৃষকের ঝাঁপি আর টুকরীর ভেতর থেকে সতেজ লাউয়ের ডগা কিংবা পুঁই-কলমির ডাটা, চকচকে বেগুন আমায় ইশারা করে তুলে নিতে। আর শীতের দিন হলে এই বাজারগুল