Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

প্রকৃতি

একাকীই চলে গেল নিঃসঙ্গ জর্জ

তারেক অণু এর ছবি
লিখেছেন তারেক অণু (তারিখ: মঙ্গল, ২৬/০৬/২০১২ - ৭:৩৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

পায়ে হেঁটে রিকশা ভাড়া বাঁচিয়ে প্রায়ই সেবার কিশোর থ্রিলার, না হয় ক্লাসিক, নতুবা অনুবাদ কেনা হত প্রায়ই স্কুল জীবনে। একবার কাঙ্খিত বই না পেয়ে বেশ কিছু পুরাতন রহস্য পত্রিকা নিয়ে এসেছিলাম, বিশেষ করে একটার মলাটে অড্রে হেপবার্ণের ছবি দেখে। ঠিক মনে পড়ছে না, কিন্তু সম্ভবত সেই রহস্যপত্রিকাটির ভেতরেই ছিল গ্যালোপাগোস দ্বীপপুঞ্জের কিছু আলোকচিত্র নিয়ে দারুণ এক ফিচার। মহামতি ডারউইনের স্মৃতিধন্য দ্বীপগ


ভ্রমণ/ফটোগ্রাফি প্রজেক্টঃ দ্য ডিগ্রি কনফ্লুয়েন্স

তানভীর এর ছবি
লিখেছেন তানভীর (তারিখ: রবি, ২৪/০৬/২০১২ - ১২:৪০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

অনেকেই পারেন খুব সাধারণ জিনিস থেকে অসাধারণ কিছু আইডিয়া বের করে ফেলতে। ম্যাসাচুসেটসের বাসিন্দা এলেক্স জ্যারেট তেমন একজন মানুষ। জিপিএস বা গ্লোবাল পজিশনিং সিস্টেম আমরা অনেকেই ব্যবহার করি- আমাদের গাড়িতে বা ফোন বা অনেকের ঘড়িতেই এই জিপিএস আছে। কিন্তু আমরা কেউ হয়তো এটা নিয়ে কখনো তেমন ভাবিনি। এলেক্সের হাতে ১৯৯৬ সালে যখন এই জিপিএস যন্ত্র এলো তখন তার মাথায় আসলো এক


নাইলোটিকা

সবুজ বাঘ এর ছবি
লিখেছেন সবুজ বাঘ (তারিখ: বিষ্যুদ, ২১/০৬/২০১২ - ১২:৪৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

অতএব স্বাস্থ্যপান করি
পৃথিবীর মদের দোকানের
জলপাইগুঁড়িতে বসে
যেভাবে রাজকুমার স্বাস্থ্য পান করে
চাপাতার বনে
তাই আমরা পৃথিবীর নাইলোটিকামাছের স্বরূপ জানতে ছেলেবেলায় ফিরে যাই
আমাদের বাড়িঘর যুদ্ধবিধ্বস্ত বাড়িঘরের মতোই অগোছালো বাবাটা অনেক তাগড়া
যোয়ান মর্দের মতোই বিকেল অনেক ফুটবল খেলা শান্তিকুটিরে শান্তিরা চারবোন টুকপলান্তি খেলা শোভাদির বুকে বিশাল জাম্বুরা সবুজ সবুজ সবুজ


ঝরঝর মুখর ...

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শনি, ১৬/০৬/২০১২ - ২:৩৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

১।


ছবি ব্লগ- ভালবাসি আশ্চর্য মেঘদল

তারেক অণু এর ছবি
লিখেছেন তারেক অণু (তারিখ: সোম, ১১/০৬/২০১২ - ৫:০২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

530957_10151509962520497_1964727131_n


নতুন কিসিমের চাষবাস

হিমু এর ছবি
লিখেছেন হিমু (তারিখ: শুক্র, ০৮/০৬/২০১২ - ১:৫৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমাদের দেশে নতুন ব্যবসার ধারা শুরু হলে চিনির পাহাড়ের পিঁপড়ার সারির মতো সবাই একযোগে সেই ব্যবসার পেছনে ঝাঁপিয়ে পড়ে। তৈরি পোশাক শিল্প, চিংড়ি চাষ আর আদমব্যবসা লাভজনক বলে এগুলোর স্ফীতি অন্য সব বিবেচনাকে মলিন করে দিয়েছে। শহরাঞ্চলে তৈরি পোশাকের কারখানা গজিয়ে উঠেছে শয়ে শয়ে, কৃষিজমিতে লোনাপানি ঢুকিয়ে চিংড়ির ঘের বানানো হয়েছে, আর শ্রমবাজার বিশ্লেষণের তোয়াক্কা না করে দরিদ্র মানুষের কাছ থেকে চড়া টাকা আদায় করে তাদের পাঠানো হচ্ছে এমন সব দেশে, যেখানে তাদের জীবিকানির্বাহই এক বিষম দায় হয়ে দাঁড়িয়েছে, দেশে টাকা পাঠানো তো দূরের কথা। এতে করে কিছু লোক প্রচণ্ড লাভবান হচ্ছে, কিছু লোক খেয়ে পরে বাঁচতে পারছে, আবার এই ব্যবসার চাপে নাগরিক পরিবেশ, প্রাকৃতিক পরিবেশ, কৃষিজমি, শক্তি ও জ্বালানি পরিস্থিতি, এসবের সাম্যাবস্থার ছকও আমূল পাল্টে গেছে।