আড়মোড়া ভাঙা পাহাড়ের কোলে কেবল মিঠে রোদ এসে পড়েছে। না গরম, না ঠাণ্ডা-এমন একটা সকালে শিশির ঝরা ঘাষ মাড়াতে শহরের বুকে ত্রস্ত পায়ে হেঁটে যাওয়া প্রাতঃরাশকারীদের ঢল নামে। পাহাড়ে সেসবের বালাই নেই। কেমন একটা রিল্যাক্স ভাব চারদিকে। ধীরস্থির সবাই যেন বলছে, এত তাড়া কীসের বাছা, একটু জিরো।
আপাতদৃষ্টিতে জার্মানির স্টুটগার্টের ব্যাবসায়িক সংস্থা (Fichtner Group)কে মানুষ ও পরিবেশের মঙ্গলের কাজেই নিবেদিত বলেই মনে হবে। তাদের সুদক্ষ প্রকৌশলীরা ইকুয়েডরের রাজধানী কিওটোর এলোপাথাড়ি নদীপ্রবাহকে পরিকল্পিত পথে পরিচালনার কাজে ন্যস্ত। প্যালেষ্টাইনের গাজায় সমুদ্রের জল শোধন করে সুপেয় করায় নিয়োজিত তারা, যাতে যুদ্ধবিপন্ন গাজাবাসীরা পরিষ্কার সূপেয় জলে তৃষ্ণা মেটাতে পারে। মরক্কোর দক্ষিণাঞ্চলে ১৬০ মেগাওয়া
পুর্বকথাঃ
গত শীতের এক ধলপহরে ডিঙ্গি নৌকা নিয়ে হিমে জবুথবু হয়ে থৈ থৈ সবুজ নলবনের মাঝ দিয়ে বয়ে চলা লেচুয়ামারা খালের স্বচ্ছ জলের উপর দিয়ে আলগোছে চলেছি আমাদের পাখি রিং করার দল নিয়ে। দুই বিলের মধ্যে সংযোগ রক্ষাকারী এই সরু খালে জল এতই টলটলে যে নিচে ঝাঝিদামের জগত, মাছের অপূর্ব উপস্থিতি এমনকি তলদেশ পর্যন্ত দেখা যায় এক নিমিষে। আর কিছুটা স্রোত আছে বলে জোঁক নেই এখানে।
I have been able to give my family a much nicer home and a much better start in life than I had foreseen before the great climb. This is what gives the greatest satisfaction; my family is my first concern and my greatest pleasure.
প্রশ্নটিও সহজ, আর উত্তরও তো জানা........তবু আবার একটু চোখ বুলাই।
যদি বলি আপনার সহস্র নাম্বার পূর্বপুরুষটি সত্তর হাজার বছর আগে আফ্রিকার কোন জঙ্গলাকীর্ণ পর্বতের ঢালুতে বসে একটা আধপাকা কলা ভক্ষণ শেষে কলা ছিলকার উপর হাতের আঙুলগুলো রেখে অবাক হয়ে দেখছে –আরে এই ছিলকায়ও দেখি আমার হাতের আঙুলের সমান টুকরা! হাউ ফানি! অংক আবিষ্কারের এই ভুজুংভাজুং কেচ্ছা কি বিশ্বাস করবেন? না করলেও সমস্যা নাই। কিন্তু কল্পনাটি অসম্ভব কিছু না। প্রাগৈতিহাসিক কালের কোন আদম হয়তো ওই ভাবেই প্রথম গুনতে শিখেছিল যার অসংখ্য বিবর্তনের ফসল হিসেবে ৭০ হাজার বছর পরে আপনি কম্পিউটারে খুটখাট করার দুর্লভ সুযোগ সুলভে ভোগ করছেন।
যে কোন বিজ্ঞানের ছাত্র যখন প্রথমবার কোয়ান্টাম মেকানিক্স পড়ে তার চিন্তাভাবনার জগতে বেশ বড়সড় একটা ধাক্কা লাগে। এটা আমার মত অভাগা গ্রাজুয়েট ছাত্রের কথা না, স্বয়ং নেইলস বোর বলেছেন, “কেউ যদি কোয়ান্টাম মেকানিক্সের প্রথম দেখায় ধাক্কা না খায়, তাহলে খুব সম্ভবত সে এটা বুঝতেই পারেনি!” কিন্তু আমাদের পদার্থ যে কোয়ান্টাম কণা দিয়েই তৈরি, তাই পদার্থের স্বরূপ বুঝতে হলে আমাদের কোয়ান্টাম জগতেই যেতে হবে।