রাজনাতি হেরি
কুথা হতে জুটায়াছে শ্যামাঙ্গিনী এক সুন্দরী
বেগানা নারী, মেগানা তার নাম।
রামাদানের পবিত্রতা ক্ষুন্ন করে আজ তারা সারাটি দিন ব্যাস্ত বনবাসী বনবোর ন্যায়
উদ্দাম ধস্তাধস্তি জাবরদস্তি লিঙ্গমস্তিতে।
সারাটি দুনিয়া তাদের এই পাউন্ডের হোলিখেলা দেখিতে অজ্ঞান।
হোসনে আরা সারাটি ছুটির দিন লইল সাধের মেকবুকটির দখল
বেন্ডুইথ পুড়াইয়া দেখিল উহাদের বখাটেপনা।
আড়মোড়া ভাঙা পাহাড়ের কোলে কেবল মিঠে রোদ এসে পড়েছে। না গরম, না ঠাণ্ডা-এমন একটা সকালে শিশির ঝরা ঘাষ মাড়াতে শহরের বুকে ত্রস্ত পায়ে হেঁটে যাওয়া প্রাতঃরাশকারীদের ঢল নামে। পাহাড়ে সেসবের বালাই নেই। কেমন একটা রিল্যাক্স ভাব চারদিকে। ধীরস্থির সবাই যেন বলছে, এত তাড়া কীসের বাছা, একটু জিরো।
(এই পোস্টে উদ্ধৃত সকল তথ্য, উপাত্ত ও বিশ্লেষণ 'Institute for Energy Economics and Financial Analysis' থেকে প্রকাশিত 'Risky and Over-Subsidised: A Financial Analysis of the Rampal Power Plant' নিবন্ধটি থেকে নেওয়া। এই লেখাটি মূলত ঐ নিবন্ধটির কিছু উল্লেখযোগ্য অংশের অনুবাদ। আগ্রহী পাঠক যারা আরও বিস্তারিত জানতে এবং মূল নিবন্ধটি পেতে আগ্রহী তারা এই লিঙ্ক থেকে এটি সংগ্রহ করতে পারেনঃ
প্রথম পর্বের পর আবারো বামপালিদের গোড়ালিবন্দী প্যান্ট নিয়ে কথা বলতে ফিরে এলাম।
২০১৬ সালের ১২ জুলাই বাংলাদেশ ইন্ডিয়া ফ্রেন্ডশিপ পাওয়ার কোম্পানি লিমিটেডের (বিআইএফপিসিএল) সাথে ভারত হেভি ইলেকট্রিক্যাল লিমিটেডের (বিএইচইএল) একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় [১]। এ চুক্তির আওতায় বাগেরহাটের রামপালে ৬৬০ মেগাওয়াটের দুটি কয়লাচালিত ইউনিটের মাধ্যমে মোট ১৩২০ মেগাওয়াট ক্ষমতার একটি বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপন করে চলনতৈরি অবস্থায় বিআইএফপি
১৮৭৬ সালে প্রকাশিত W W Hunter-এর A Statistical Account of Bengal এর মালদহ, রংপুর এবং দিনাজপুরের ভলিউম থেকে রংপুরের বন্যপ্রাণী অংশটি অনুবাদ করা হল।
স্তন্যপায়ী প্রাণী-
মাঝে মাঝে ভাবি- আমাদের সন্তানেরা যখন পেশাজীবি হবে, আজ থেকে বিশ-ত্রিশ বছর পর, তখন তাদের কর্মক্ষেত্রটা কেমন হতে পারে; কেমন হতে পারে তাদের পদবীগুলো। হলফ করে বলতে পারি যে ত্রিশ বছর আগে আমাদের বাপ-মা’রা কখোনো ভাবতে পারেননি তাদের ছেলেমেয়েরা কেউ কেউ হবে সেমিকন্ডাক্টর ডিজাইন ইঞ্জিনিয়ার, আইটি (IT) স্পেশালিষ্ট, মেমস (Microelectromechanical systems) প্রসেস ইন্টিগ্রেসন ইঞ্জিনিয়ার, মাইক্রোবায়োলজিষ্ট, গ্রাফিক র
শীতের সকালের জমাট কুয়াশা ভেদ করে রোদ ঝলমল করতে দশটা বেজে যায়। সুতরাং আমাদেরও বেরুতে হলো বেশ বেলা করেই। ইছামতীর আঁকাবাঁকা গতিপথকে অনুসরণ করে বয়ে গেছে প্রশস্ত মেঠোপথ। খালাতো ভাইকে সাথে নিয়ে চলেছি মাঠপানে, পাখির খোঁজে। মাঝপথে এক চাষি ভাই শামখোলের খবর দিলেন। শামুকভাঙার দলটি নাকি আস্তানা গেঁড়েছে ইছামতীর তীরে। আমাদের এলাকায় শামখোলকে মানুষ শামুকভাঙা বলে। ছোটবেলায় দূর আকাশে উড়ন্ত শামুকভাঙা দেখেছি বহুবার। গ্রামের বিলে নাকি শামুকভাঙা থাকে। অতদূরের রাস্তা ভেঙে দেখতে যাওয়া আর হয়ে ওঠেনি। তাই সামন-সামনি দেখার সুযোগ পাইনি। এতদিনে পেলাম।। এসময় ইছামতীর পানি হাঁটুর নিচে নেমে যায়। তাই ওদের পর্যপ্ত খাবার মিলবে।