আমাদের সভ্যতার প্রাচীন মিথ গুলোতেও মাতৃগর্ভে প্রত্যাবর্তনের আকুলতা নানান ব্যঞ্জনায় রঞ্জিত হয়ে আছে। এই ব্যঞ্জনাই পরবর্তীতে আমাদের বিচিত্র আধ্যাত্মিক জ্ঞানের নানান ভাষ্যে অনুরনন তুলে এসেছে যুগের পর যুগ। আনুমানিক ২০০০০০-৭৫০০০ খ্রীষ্টপূর্বাব্দের প্রাগৈতিহাসিক নিয়াণ্ডারথাল মানুষদের ক্ষেত্রেও দেখছি তারা যখন কোন মৃতদেহ কবরস্থ করতো তখন কবরে সেই দেহ শুইয়ে দিত হাঁটু ভাঁজ করে প্রায় বুকে ঠেকিয়ে অবিকল ভ্রূনের
অনগ্রসর আদিম ধরনের সমাজের সংস্কৃতিতে আধ্যাত্মিকতার ধারক, বাহক, অভিভাবক থাকতো শামানরা। এদের কখনও ওঝা, মেডিসিন ম্যান বা শামান বলে অভিহিত করা হয়। কেননা এইসব সমাজে বিশ্বাস করা হয় এদের অলৌকিক যাদু শক্তি রয়েছে এবং এই শক্তি দিয়েই এরা যেমন মানুষের রোগ-বালাই দূর করতে পারে তেমনি গুন-যাদু বা বাণ ছুড়ে যে কারো অনিষ্ট এমনকি মৃত্যুও ঘটানোর ক্ষমতা রাখে। এদের ঠিক পুরোহিত গোত্রে ফেলা যাবেনা, এদের সাথে বরং অনেকটা সা
কঠোর কৃচ্ছ্র সাধনা দিয়েই আরম্ভ হয়েছিল গৌতমবুদ্ধের আধ্যাত্মিক লক্ষ্য অর্জনের পথ চলা। রাজকুমারের জীবনের বিত্ত-সম্পদ আর আরাম-আয়েশ ত্যাগ করে মাত্র ২৯ বছর বয়সেই সংসার ছেড়ে সন্ন্যাস নেন তিনি। কঠোর কৃচ্ছ্র সাধনার সময় গৌতমবুদ্ধ সাত দিন পর একদিন, পরে পনেরদিন পর একদিন এভাবে খাদ্য গ্রহন করতেন। যা খেতেন তাও এমন কিছু নয়। কখনও ফেলে দেওয়া পশুর চামড়ায় লেগে থাকা মাংস, হাঁড়ির তলার পোড়া ভাত, কিছুই না পেলে গোবর। কখনও
আমাদের আধ্যাত্মিক সাধনার ইতিহাস বলে মানুষ মাত্রই আধ্যাত্মিকতার বীজ নিয়েই এ পৃথিবীতে আসে। তাই হয়তো আমরা বারবার ঈশ্বরের দিকে ঘুরে যাই, ঈশ্বরকেই খুঁজি। প্রবলভাবে ঈশ্বরের অসীম সত্ত্বার মধ্যেই নিজের অস্তিত্ব মিলিয়ে দিতে চাই। ভাবা হয় যার মধ্যে এই বীজ অঙ্কুরিত হতে পেলোনা, পুষ্টি পেলোনা তার জীবন অর্থহীনতায় তলিয়ে যাবেই। কখনও আবার ঈশ্বর নয় আধ্যাত্মিক সাধনার সর্বোচ্চ স্তরটিকে মোক্ষ বা নির্বাণ বলে অভিহিত করা
মাঝে মাঝে ভাবি- আমাদের সন্তানেরা যখন পেশাজীবি হবে, আজ থেকে বিশ-ত্রিশ বছর পর, তখন তাদের কর্মক্ষেত্রটা কেমন হতে পারে; কেমন হতে পারে তাদের পদবীগুলো। হলফ করে বলতে পারি যে ত্রিশ বছর আগে আমাদের বাপ-মা’রা কখোনো ভাবতে পারেননি তাদের ছেলেমেয়েরা কেউ কেউ হবে সেমিকন্ডাক্টর ডিজাইন ইঞ্জিনিয়ার, আইটি (IT) স্পেশালিষ্ট, মেমস (Microelectromechanical systems) প্রসেস ইন্টিগ্রেসন ইঞ্জিনিয়ার, মাইক্রোবায়োলজিষ্ট, গ্রাফিক র
‘প্যাঁচা হচ্ছে একই সঙ্গে মানুষের সবচেয়ে পরিচিত এবং অপরিচিত পাখি। যে কোন মানুষকে এমনকি শিশুকে বললেও কোনরকম দ্বিধা ছাড়া একটি প্যাঁচা এঁকে দিতে পারবে কিন্তু যদি বলা হয় শেষ কবে বুনো প্যাঁচা দেখেছে তখন সেটি মনে করতে পারবে না, কারণ হয়ত সে কোনদিনই প্রকৃতিতে প্যাঁচা দেখেই নি।’ – এইই ছিল ‘দ্য ন্যাকেড এপ’ খ্যাত বিখ্যাত জীবতত্ত্ববিদ ডেসমণ্ড মরিস রচিত ‘প্যাঁচা’ বইটির প্রথম লাইন।
শীতের সকালের জমাট কুয়াশা ভেদ করে রোদ ঝলমল করতে দশটা বেজে যায়। সুতরাং আমাদেরও বেরুতে হলো বেশ বেলা করেই। ইছামতীর আঁকাবাঁকা গতিপথকে অনুসরণ করে বয়ে গেছে প্রশস্ত মেঠোপথ। খালাতো ভাইকে সাথে নিয়ে চলেছি মাঠপানে, পাখির খোঁজে। মাঝপথে এক চাষি ভাই শামখোলের খবর দিলেন। শামুকভাঙার দলটি নাকি আস্তানা গেঁড়েছে ইছামতীর তীরে। আমাদের এলাকায় শামখোলকে মানুষ শামুকভাঙা বলে। ছোটবেলায় দূর আকাশে উড়ন্ত শামুকভাঙা দেখেছি বহুবার। গ্রামের বিলে নাকি শামুকভাঙা থাকে। অতদূরের রাস্তা ভেঙে দেখতে যাওয়া আর হয়ে ওঠেনি। তাই সামন-সামনি দেখার সুযোগ পাইনি। এতদিনে পেলাম।। এসময় ইছামতীর পানি হাঁটুর নিচে নেমে যায়। তাই ওদের পর্যপ্ত খাবার মিলবে।
The most dramatic of Mom’s lessons, came one Sunday afternoon. One of our cats was behaving in an odd way. Mom had us all sit down by the cat while she explained the process of birth. After all the kittens has slipped safely out of the mother cat, Mom explained in great detail the wonder of life.from A Child Called 'It'