বেঙ্গল ক্লাসিক্যাল মিউজিক ফেস্টিভ্যালের আগে শিল্পীদের টেকনিক্যাল ইন্টারভিউ করার সব রকম চেষ্টা করে যখন হাল ছেড়ে দিয়েছি, তখন একদিন হঠাৎ মেঘ না চাইতেই বৃষ্টি!
রবীন্দ্রসঙ্গীত ও সুবিনয় রায় নিয়ে গালগল্প এই বেলা সেরে নেয়া যাক!
রবীন্দ্রসংগীতের গায়কী নিয়ে রচিত দ্বিতীয় অধ্যায়টি নিয়ে বিতর্কের অবকাশ রয়েছে। সুবিনয় রায় সমগ্র রবীন্দ্রসংগীতকে ৩ টি পর্যায় বা ধারায় বিভক্ত করেছেন, যথাঃ
১। হিন্দুস্থানী শাস্ত্রীয় সংগীত প্রভাবিত রচনা,
২। বাংলার লোকসংগীত ও কীর্তন প্রভাবিত রচনা, ও
৩। স্বকীয় সৃষ্টিমূলক সংগীত রচনা (original creative composition)।
বইটা যে ঠিক কীভাবে হাতে এসেছিল, আজ আর মনে নেই। বন্ধুর বড় বোনের বিয়েতে উপহার দেবার জন্য বোধহয় ‘তক্ষশিলা’ থেকে কিনেছিলাম বইটা, থার্ড ইয়ারে থাকতে বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের ভ্রাম্যমান লাইব্রেরী থেকে লেখকের “দিশি গান-বিলিতি খেলা” পড়ে বিষয়গুণে ও বিদগ্ধ বিটলেমিতে মুগ্ধ হয়েছিলাম। এবার বইয়ের নামটা আমার খামখেয়ালী মনে বেশ ভালো লাগায় কিনে ফেললাম। রাতে ঢাকা-চট্টগ্রাম বাসে কৌতুহলের বশে আর সময় কাটানোর জন্য বইটা খুল
গানের রাজ্যে অন্যের সুর নিজের বলে চালিয়ে দেওয়াটা খুবই প্রচলিত একটা ঘটনা। সাধারণভাবে এগুলোকে ‘সুর চুরি’ বলা হয়। সাহিত্য বা সঙ্গীতে অন্যের রচনাকে নিজের বলে চালানোকেই কুম্ভিলত্ব বা কুম্ভিলকবৃত্তি বলা হয়। আমাদের আজকের বাংলা গান সারা পৃথিবীর সব রকম গানের সমন্বয়ে গড়ে উঠেছে। বাংলা গানে একই সাথে মিশেছে ব্লুজ-কান্ট্রি সং থেকে শুরু করে বাউল-ভাটিয়ালী-কীর্তনের নানান স্রোতধারা। তানসেন থেকে বাক পর্যন্ত এবং এলভি
আপনারা নিশ্চয়ই ঋত্বিক ঘটকের “মেঘে ঢাকা তারা” দেখেছেন!