[justify]ঈস্টার দ্বীপ নিয়ে আমার আগ্রহ বেশ অনেকদিনের, এমনকি আমি এই দ্বীপের জনব্যবস্থার মডেল নিয়েও কাজ করেছি ব্যবস্থাকৌশল শিখতে গিয়ে। ঈস্টার দ্বীপ সম্পর্কে আমার প্রাথমিক জ্ঞান থর হেয়ারডাল ও এরিখ ফন দ্যানিকেনদের তত্ত্বভিত্তিক, যা পরে সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন বলেই প্রমাণিত হয়। ঈস্টার দ্বীপ সম্পর্কে আমার মাধ্যমিক জ্ঞান জ্যারেড ডায়মন্ডের "কোল্যাপ্স" পড়ে। শাহাদুজ্জামানও [url=http://www.prothom-alo.com/mcat.news.deta...
[justify]ঈস্টারে বনবিলোপ নিয়ে পাঁচ ধরনের সূত্র পাওয়া যায়।
[justify]
ঈস্টারবাসীদের মূর্তি নির্মাণ, পরিবহন এবং স্থাপন নিয়ে এখনো গবেষণা এবং উত্তপ্ত বিতর্ক চালু আছে। তবে এরিখ ফন দানিকেনের মতো এর কৃতিত্ব কেউ ভিনগ্রহীদের কাঁধে চাপিয়ে দেননি। কোন ইয়োরোপীয় অভিযাত্রীও ঈস্টারের কোন মূর্তি পরিবহন বা উত্তোলনের কাজ নিজের চোখে দেখে বর্ণনা দিয়ে যাননি, এ ব্যাপারে গবেষকরা তথ্য সংগ্রহ করেছেন দ্বীপের লোকায়ত কাহিনী এবং পরোক্ষ নিদর্শন থেকে। এসব তথ্যের ও...
[justify]ঈস্টার দ্বীপের মূর্তিগুলি মোয়াই নামে পরিচিত, আর যে বিশাল মঞ্চের ওপর মূর্তিগুলি দাঁড়িয়ে আছে, তাকে বলা হয় আহু। ঈস্টারে প্রায় তিনশো আহু আছে, যার বেশির ভাগই ছোটখাটো আর মূর্তিশূন্য, ১১৩টা আহুতে মূর্তি আছে, যার মধ্যে ২৫টা রীতিমতো বিশাল। ঈস্টার দ্বীপের প্রতিটি অঞ্চলেই এক থেকে পাঁচটা করে বিশাল আহু রয়েছে। প্রায় সবগুলি সমূর্তি আহুই সৈকতসংলগ্ন, প্রতিটি মূর্তির মুখ দ্বীপের দি...[justify]ঈস্টার
[justify]ঈস্টার দ্বীপে আদপেই কত লোক ছিলো?
এ প্রশ্নের উত্তর খোঁজা বেশ জরুরি, যদি ঈস্টারের অলিপিবদ্ধ ইতিহাস সম্পর্কে কোন কিছু আঁচ করতে হয়। যে পদ্ধতিটি অনুসৃত হয়েছে তা হচ্ছে ঈস্টারে খুঁজে পাওয়া বাড়িগুলির পাথরের ভিত গুণে তা থেকে অনুমান করা। এ অনুমানে স্বতসিদ্ধ হিসেবে ধরা হয়েছে প্রতি বাড়িতে ৫ থেকে ১৫ জন বাসিন্দা, আর মোট বাড়ির তিন ভাগের এক ভাগ একই সময়ে মানুষের অবস্থান। এ পদ্ধতিতে দেখা গে...
[justify]
ঈস্টার দ্বীপের রহস্যভেদের গল্প বলার আগে ঈস্টারদ্বীপের রহস্যের গল্প বলাই বোধ করি ভালো।
ঈস্টার দ্বীপ প্রশান্ত মহাসাগরে ছোট্ট একটি দ্বীপ, এ কথা আগেই বলেছি। চিলি থেকে প্রায় ২,৩০০ মাইল পশ্চিমে, আর পিটকেয়ার্ন দ্বীপপুঞ্জ থেকে ১,৩০০ মাইল পূর্বে অবস্থিত এই দ্বীপটি বর্তমানে চিলির অন্তর্ভুক্ত, স্থানীয়রা একে ডাকে ইজলা দে লা পাস্কুয়া নামে।
ঈস্টারের অন্যতম দর্শনীয় বস্তু, যা একস...
[justify]জ্যারেড ডায়মন্ডের "গানস, জার্মস অ্যান্ড স্টীল" আমার হাতে পড়েছিলো গত বছর। এই একটা বই পড়েই আমি তাঁর লেখার বেজায় ভক্ত হয়ে পড়ি। এ বছরের শুরুর দিকে হাতে পাই কোল্যাপ্স। বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন ভৌগলিক অবস্থানে বিভিন্ন আকারের সমাজের টিকে থাকার সাফল্য বা ব্যর্থতা নিয়ে লেখা বইটা।
এবার সিস্টেমটেখনিক নামে এক বদখদ কোর্স করতে গিয়ে আবারও ডায়মন্ডের শরণাপন্ন হয়েছি। একটা গবেষণা-বক্তৃতা দিত...