সাইবার নিরাপত্তা আইন ২০১৫ সালের খসড়া [১] প্রস্তুত করা হয়েছে। আইনটি আগামী অগাস্টে মন্ত্রীসভায় পাশ হবার সম্ভাবনা রয়েছে। এই আইনটি নিয়ে জেলায় জেলায় সভা সেমিনার হচ্ছে। সরকার পক্ষ থেকে আইনটি সম্পর্কে মতামত সংগ্রহের জন্য ইন্টারনেটে আপলোড করা হয়েছে। তাছাড়া এই আইন পর্যালোচনার জন্য সরকারের একজন সচিব ও বিজয় কিবোর্ডের মালিক মোস্তফা জব্বারকে নিয়ে একটি কমিটি করে দেয়া হয়েছে।
এই পোস্টের বিষয়বস্তু "হায়েনা"।
বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমে প্রকাশিত খবরের শিরোনাম এবং চুম্বক অংশে বলা হচ্ছে, "ফেসবুক স্ট্যাটাসে প্রধানমন্ত্রীকে ‘হায়েনা’ ডাকায় বুয়েটের প্রভাষককে সাত বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।"
এটুকু পড়ে আওয়ামী-/হাসিনা-বিদ্বেষীদের ক্ষিপ্ত হওয়ার কারণ আছে, বুয়েটের ছাত্র-শিক্ষকদেরও ক্ষিপ্ত হওয়ার কারণ আছে। এই ক্রোধের সাথে সহমর্মিতা রেখেই মুদ্রার অপর পিঠের দিকে তাকানোর অনুরোধ করছি। প্রথমে এ-পিঠ দেখি।
শিব ঠাকুরের শ্বশুরবাড়ি,
সাইবার আইন করল জারি।
কেউ যদি দেয় শেয়ার করে,
ফেসবুকেতে বা টুইটারে -
যেসব কথা বলতে মানা,
শাসকদলের কেচ্ছা নানা,
রানীর কাছে খবর ছোটে,
কমিশনার লাফিয়ে ওঠে।
রাত দুপুরে ঢোকায় জেলে,
ছেষট্টিবার কানটা মলে।
সেই দেশেরই অন্য পারে,
আরব সাগর পারাবারে,
বালের শোকে শহর কানা;
“এ আর এমন কি ঘটনা?”
এই কথা টা ফেসবুকেতে,
এক বালিকা যেই না লেখে -
আরেক বালক করল লাইক,