ঠিক এই সময়ের সায়েন্স ফিকশন মুভিগুলার দুটা ভিন্ন রূপ খুব দেখা যাচ্ছে। প্রথম রূপটায় অসাধারণ গ্রাফিক্সের সাথে দুর্দান্ত এ্যাকশন থাকছে কিন্তু অনেক সময়ই গল্প খোঁড়া হয়ে যাচ্ছে। কিছু কিছু যে ভালো গল্প থাকছে না, তা নয়। তবে অধিকাংশ সময়ই চাকচিক্যের সাথে গল্পের গভীরতার সরল রৈখিক সম্পর্ক দেখা যায় না। অন্যদিকে আরেকটা রূপ দেখা যাচ্ছে যেখানে গল্পই মুভির মূল উপজীব্য। মুভিকে চাকচিক্য দিয়ে সাজানোর দিকে পরিচালকের নজর তেমন একটা থাকে না। “ডিসস্ট্রিক্ট নাইন”-এর কথা হয়তো মনে আছে অনেকের। এরপর এসেছে “মুন”, “সোর্স কোড”, “সুপার এইট” কিম্বা একদম নূতন “লুপার”। এই মুভিগুলোতে সায়েন্স ফিকশনের মাধ্যমে শুধুই চাকচিক্য দেখানোর পরিবর্তে মানবিক আবেদনকে একটা বড় ফ্রেমে বাঁধিয়ে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে।