যুদ্ধাপরাধীদের সর্বোচ্চ বিচারের দাবীতে দেশজুড়ে যে আন্দোলন শুরু হয়েছিল শাহবাগে, তা এখন ভৌগোলিক সীমানা পার হয়ে পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্তে ছড়িয়ে পড়েছে। প্রবাসী বাংলাদেশী ও ভিনদেশী বন্ধুরা দাবীর সাথে সংহতি জানিয়ে একাত্মতা ঘোষণা করেছেন। কেউ ফেইসবুক-টুইটারে আন্দোলন সম্পর্কে সবাইকে সচেতন করছেন, বিভিন্ন পত্র-পত্রিকায় লিখছেন, গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠানে স্মারকলিপি পাঠাচ্ছেন, কেউ কেউ সংঘবদ্ধভাবে প্ল্যাকার্ড হাতে
এই লেখাটা লিখবো না ভেবেছিলাম। আজকের এই অভূতপূর্ব গণজাগরণের মূহুর্তেও যারা বিভিন্ন ধোঁয়াশার বিকিকিনিতে ব্যস্ত তাদের পথে আনার মতো কোন কথার যাদু আমার জানা নেই। এই স্বতঃস্ফূর্ত বাঁধ ভাঙ্গা গণজোয়ারে যারা রাজনীতির আবর্জনা খুঁজে পান, বা যারা এই গণস্রোতে নানা আবর্জনা মিশিয়ে এর প্রবাহকে আবদ্ধ করতে চান, অথবা যারা এই জোয়ারে কোন ভাবেই ভাসতে পারলেন না, এই অধমের সামান্য কথায় সেই হতভাগাদের ধ্যান-ধারণা বা মন
শাহবাগ
-শেখ ফেরদৌস শামস ভাস্কর
অ্যারিজোনা, যুক্তরাষ্ট্র
চলো চলো চলো যাই
শাহবাগ যে ডাকছে ভাই
তরুণ সমাজ
জেগেছে আজ
রাজাকারদের রক্ষা নাই।
[justify]১.
গত কয়দিনে শাহবাগ আন্দোলন এবং এর সুদুরপ্রসারি ফলাফল অনলাইনে ফলো করে আসছিলাম। হিমুভাই, আজকে একটা বিভিন্ন খবরাখবরের সংকলন করতে বললেন। তাই বিভিন্ন বাংলা নিউজ সাইট , ফেসবুক আর ব্লগপোস্ট থেকে উল্লেখযোগ্য সংবাদগুলো একত্রিত করার একটা চেষ্টা করলাম এই পোষ্টে -
(ঢাকা থেকে অনেক অনেক দূরে আছি। তবু দিন রাত চোখ এই চৌকো পর্দায়। সারা রাত স্লোগানে স্লোগানে লাইভ শুনি, আর পরের দিন সারাদিন আগের ধারণকৃত উল্লেখযোগ্য অংশ শুনি। শাহবাগে জড়ো হওয়া লাখো ভাই বোনদের এত কাছের মনে হয়! বিন্দু থেকে সিন্ধু বানিয়ে ফেলেছেন তারা সবার প্রাণের দাবীর জোরে। তাদের নিয়ে কিছু বলবো বলবো করে এই লেখার উৎপত্তি। ছন্দের ভুলত্রুটি ধরিয়ে দিয়েছেন সংসারে এক সন্ন্যাসী। স্বদেশ হোক পাপমুক্ত। জয় বাংলা।)
শাহবাগের পোস্টার, ব্যানার আর দেয়ালচিত্র নিয়ে একটা সংগ্রহ তৈরি করছি। মনে হলো হঠাৎ, যে ইতিহাস তৈরি হচ্ছে চোখের সামনে, সেখানে "অ্যাসথেটিক্যালি অসাম" ছবির তোলার চেষ্টার চেয়ে এই আন্দোলনের দাবীগুলো সংরক্ষণ করা হয়তো বেশি গুরুত্বপূর্ণ।
বিদেশি মিডিয়া বা পত্রপত্রিকা যাদের বাংলাদেশে অফিস বা সংবাদদাতা নেই, তাদের বেশিরভাগই এখন নিউজ এজেন্সি এসোসিয়েটেড প্রেসের (এপি) বরাত দিয়ে বাংলাদেশের খবর ছাপছে। এদের মধ্যে রয়েছে ওয়াশিংটন পোস্ট, এবিসি নিউজ, মায়ামি হেরাল্ড ইত্যাদি। কিন্তু এপির ঢাকাস্থ সংবাদদাতা জুলহাস আলম তার সাম্প্রতিক রিপোর্টগুলিতে রাজাকারদের বিচার এবং শাহবাগ আন্দোলন নিয়ে নানারকম মিথ্যা ও বিভ্রান্তিমূলক তথ্য পরিবেশন করছেন। ফলে, সারা
[justify]অনেকদিন ধরে একটা গল্পের প্লট মাথায় ঘুরছিল। একটা মেমরি শপের গল্প। সেটা হল, একটা কর্পোরেশন, যারা মানুষের স্মৃতি, স্বপ্ন ইত্যাদি নিয়ে একটা ভার্চুয়াল দুনিয়া তৈরি করে, একটা মেয়ে সেই কোম্পানিতে গিয়ে খুঁজে খুঁজে বিভিন্ন মানুষের স্মৃতি, স্বপ্ন টুকরা মিলিয়ে তার হারিয়ে যাওয়া স্বপ্নের দেশ তৈরি করে। গল্পটা মাথার ভেতরে লেখা হয়ে ছিল, কিন্তু কাগজে কলমে লিখতে ইচ্ছা করছিল না। কারণ, সেটা একটা নি