[justify]সাতচল্লিশে দেশভাগের ঠিক এক বছর পর সবার মুখ উজ্জ্বল করে এই ধরায় এসেছিল জহির। তার চাচা, মামাদের পরিবারের মধ্যে সেই ছিল বংশের প্রথম এবং সবার বড় সন্তান। যদিও জহিরের বাবা বিশা শেখ ছিলেন পাকিস্তান আন্দোলনের ঘোরতর কর্মী কিন্তু নিজ ভিটেমাটির টানে তিনি থেকে গিয়েছিলেন এই আসাম রাজ্যে। দেশভাগের পর যখন মাওলানা ভাসানী চলে গেলেন পূর্ব পাকিস্তানে তখন তাঁর অনুসারী অনেকেই দেশত্যাগ করলেও জহিরের বাবা তাদের ক
আসাম রাজ্যের সর্বপশ্চিমের মহুকুমা সদর এই ধুবড়ি। ধুবড়ি এলাকার দক্ষিণ পাশ নদীবিধৌত সমতল এলাকা, উত্তর ও পূর্ব এলাকা পাহাড়ি অসমতল। দেশ বিভাগের পর জহিরদের বাড়ি বগড়িবাড়ি এলাকাটি পড়ে গোয়ালপাড়া জেলার ধুবড়ি মহুকুমা এবং বিলাসীপাড়া থানার অধীনে। পরে অবশ্য এই ধুবড়িকে জেলা ও বগড়িবাড়ির নিকটবর্তী 'মহামায়া'কে থানা ঘোষণা করা হয় এবং বগড়িবাড়িকে এর অধীন করে নেয়া হয়। বাঙালি মুসলমানদের জনপ্রিয় নেতা মওলানা ভাসানী ধুবড়ির