আমার বিয়ের সময় কোন লাইটিং কোম্পানীর সাথে যোগাযোগ করি নাই। অন্যদের বিয়ে করার সময় ব্যবহার করতে দেখেছি, হাস্যকর লাগত। কিন্তু মনে মনে মজাও লাগত। এটা আমি সারা জীবন মনে রাখব, যে সারাদিন কাজ করে, এত এত দৌড়াদৌড়ির মধ্যে কিভাবে সময় বের করে, নিজের বড় ভাগ্নের বিয়েতে লাইটিং এর ব্যবস্থা করেছিল কায়কোবাদ মামা, কাওকে না জানিয়ে, আমাকে খুশি করতে। আমার লজ্জা লাগছিল, কেন এটা করলা মামা – প্রশ্ন করলে বলেছিল – আরে মামা ত
গতকাল (মে ০২, ২০১৩) বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে একটি দীর্ঘ সাক্ষাৎকার দিয়েছেন CNN-এর ক্রিশ্চিয়ান আমানপুর-কে। সাক্ষাৎকারের বিষয় ছিলো সম্প্রতি সাভারের ভবন ধ্বস। সাক্ষাৎকারটি প্রচার হওয়ার পর থেকে খুব স্পষ্ট বিভাজন দেখতে পাচ্ছি প্রতিক্রিয়ায়। দলীয় আনুগত্যে অন্ধ এই প্রতিক্রিয়াগুলোর ভিড়ে আমার নিজের কিছু প্রশ্ন রেখে যাওয়ার জন্য এই পোস্ট। কিছু প্রশ্নের জবাব আমার জানা নেই, কেউ সেই বিষয়ে আলোকপাত করতে পারলে আগাম ধন্যবাদ রইলো।
ধ্বংস স্তুপের নীচে কাটানো প্রতিটি মুহুর্তের মৃত্যুময় অন্ধকার,
মায়ের কোল হারা প্রতিটি শিশুর কান্না,
স্বজনের আহাজারি
আর নিঃস্পন্দ প্রতিটি লাশ ছুঁয়ে
আজ আমি অভিশম্পাত দিচ্ছি- ধ্বংস হ’ নরপিশাচেরা
যারা কেড়ে নিয়েছিস আমার ভাই, আমার বোনকে-
নিশ্চিহ্ন হ’ তোরা চিরতরে ।
ইংল্যান্ডের সাউথশিল্ড শহর থেকে আমার বন্ধুরা যখন কাজের সন্ধানে নিউক্যাসেলে চলে যায়, তখন আমি বেশ অসুবিধায় পড়ে যাই। সাউথশিল্ড ছোট শহর, চট করে ব্যাচেলারদের জন্য রুম ভাড়া পাওয়া যায় না। আমার আশ্রয় হয় এক বাংলাদেশী রেষ্টুরেন্টের উপরে একটি ঘুপচি রুমে। এক পাশে রেষ্টুরেন্টের মালপত্র,অন্যপাশে তোষক পেতে আমি ঘুমাই। সেই রুমে কোন জানালা ছিলো না। ডিম লাইটের কোন ব্যাবস্থা নাই। রাতের বেলা আলো নিভিয়ে দিলে ঘুটঘুটে অন্
সাভারে “রানা প্লাজা” ধ্বসে পড়ে এ পর্যন্ত আড়াইশ’য়ের বেশি মানুষ নিহত হয়েছেন এবং আরো অসংখ্য লোক এখনো ধ্বংসস্তুপের নিচে চাপা পড়ে আছেন। ভবন ধ্বসে পড়া বা এ জাতীয় দুর্ঘটনার ক্ষেত্রে রাষ্ট্রকেই এগিয়ে আসতে হয় নাগরিকদের উদ্ধার ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য। এক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কী করণীয় বা কী করণীয় ছিলো তা আলোচনা করাই এ লেখার উদ্দেশ্য।
ফেরেশতা তুই, না পরী,
তা হয়নি কারো জানা,
ছোট্ট মানুষ, ক্যান এলি তুই?
কেউ করেনি মানা?
কীসের এত বল তাড়া তোর?
বল কীসে তোর ভাল?
মায়ের আধার সইল না আর?
চাইলি এতই আলো?
অন্ধকারের আড়াল ঘেষে
এই যে তোরা এলি-
ঘুমোয় মা তোর, কাঁদছে খালা,
বল না কী আর পেলি?
ভাবিস কেঁদে চোখ ভাসাবি,
মিলবে সবই তাতে?
ছোট্ট রে তুই, বুদ্ধি কোথা?
নেই কিছু তোর হাতে-
নেই বিছানা, নেই বালিশ আর
নেই মশারী, কাপড়,