আট বছর আগে একদিন হুট করেই একটা কাজ শুরু করেছিলাম। দ্রুতই তিন ধরনের তিন চাকুরি, সময়ের প্রয়োজনে নিজেকে ভিন্নভিন্নভাবে তৈরী করা, অনভ্যস্থতা, ভুল করা, বিরক্তি- সে সময়ের এক মাত্র ‘বিনোদন’ ছিল রাতভর বিভিন্ন ব্লগে কমেন্ট। রাতভর কীবোর্ডে ঝড় তুলে তারপর সকালে ঘুম ঘুম চোখে অফিস, সেখানে কফির পর কফি পান সটান থাকার জন্য। সেই অনুভূতিকে আরেকটু বাড়ানো গেলো রাস্তায় স্টিকার লাগিয়ে। সচলের কয়েকজন মিলে চাঁদা তুলে স্টিক
ভোরের আলোয় প্রথম যা নজরে পড়লো তা একটি রুপালি মল। এ নামটি বলাই হয়তো সংগত। মলটি আসলেই রুপার কিনা সে কথাও ভাবনায় এসেছে আনসার সাহেবের। গোড়ালি ছাড়িয়ে মলটি লুটিয়ে ছিল যে পায়ে তার আঙ্গুলগুলো সুন্দর। লাল নেইল পালিশ সরু ফর্সা আঙ্গুলগুলোকে আরো মোহনীয় করেছে। মাঝখানের দুটো আঙ্গুলে রুপালি আংটি। রমনা পার্কের লেক ঘেঁষা সিমেন্টের বেঞ্চে মেয়েটি ঘুমিয়ে ছিল। সাদা ফুঁটি মেশানো লাল কামিজ ও সাদা পাজামা মেয়েটির দেহ ঢেক