বাংলাদেশের শিক্ষা ব্যবস্থা নিয়ে নানান রকম তামাশা দেখছি গত কয়েক বছর ধরে। তামাশার একটা অংশ হলো সৃজনশীল প্রশ্ন। ব্যক্তিগত পর্যায়ে সেই তামাশাটা কিভাবে উপভোগ করছি সেটার একটা নাগরিক প্রতিক্রিয়া লিখলাম। ভুক্তভোগীদের পড়ার আহবান জানাই।
কেস স্টাডি ১
মজার ঘটনাটা পেয়েছি আকবর আলি খানের পরার্থপরতার অর্থনীতি বইয়ে ।
পাকিস্তান আমলে সামরিক সরকার সবকিছুর সমাধান করতে চাইত এক নিমিষে। আজকে আইন হবে, কাল থেকে সব লোক ঠাণ্ডা হয়ে যাবে, এই রকম ছিল তাদের চিন্তাভাবনা।
সৃজনশীল প্রশ্ন শিক্ষার্থীদের কাছে কোন ভীতি নয়। ভীতি অভিভাবকদের কাছে আর ফাঁকিবাজ শিক্ষকদের কাছে। শিক্ষার্থীরা এসব প্রশ্নের চমৎকার উত্তর দিতে জানে। আমার অভিজ্ঞতায় আমি দেখেছি যেসব শিক্ষার্থী চিন্তাশীল-সৃজনশীল ও ভাষায় দক্ষ তারা খুব সহজে এর উত্তর দেয়ার কৌশল বুঝে ফেলতে পারে। অর্থাৎ যাদের মধ্যে কোন বিষয়কে সংক্ষেপিত বা বিশ্লেষিত করার দক্ষতা তৈরি হয়েছে বা যারা বিষয়ের সারমর্ম বা মর্মার্থ সহজে উপলব্ধি করতে প
এইচ.এস.সি পরীক্ষার ফলাফল নিয়ে বেশ হা-হুতাশ চলছে চারদিকে। এরমধ্যে এবার রাজনৈতিক লাভ-ক্ষতির হিসেবও ঢুকে পড়েছে। অভিভাবক হতাশ, শিক্ষক হতাশ, শিক্ষার্থী বিমূঢ়। কিন্তু এটাকে ফলাফল বিপর্যয় কেন বলবো তা এখনও আমি বুঝে উঠতে পারিনি। অর্ধ লক্ষাধিক জিপিএ-৫ প্রাপ্ত সর্বোচ্চ মেধাবীদের নিয়ে আমরা কী করবো যখন তার এক দশমাংশও প্রত্যাশামত উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হতে পারবে না ?