যারা শিক্ষক হয়েছেন তাদের একাংশ পুলিশ বা আমলা হতে চেয়েছিলেন, এমনকি অনেকে এখনও তা মনে করে দীর্ঘশ্বাস ফেলেন ।শিক্ষক হওয়ার পরও যাদের মাথা থেকে ক্ষমতাচর্চার আশা বা সেই মানসিকতার মোক্ষ ঘটেনি তারা শিক্ষকতা পেশাকে নানাভাবে জোতদার-জমিদারির স্তরে নামিয়ে এনেছেন ।মনের গোপন গহীনে মাতুব্বরি বা মোড়লপনার সাধ তারা পুষে রাখেন যত্নে ।সুযোগ পেলেই সেই সাধ দাঁত-নখ বের করে সামনের নিরীহ প্রাণীকে আক্রমণ করে বসে ।আবশ্যকভাব
সৃজনশীল প্রশ্ন শিক্ষার্থীদের কাছে কোন ভীতি নয়। ভীতি অভিভাবকদের কাছে আর ফাঁকিবাজ শিক্ষকদের কাছে। শিক্ষার্থীরা এসব প্রশ্নের চমৎকার উত্তর দিতে জানে। আমার অভিজ্ঞতায় আমি দেখেছি যেসব শিক্ষার্থী চিন্তাশীল-সৃজনশীল ও ভাষায় দক্ষ তারা খুব সহজে এর উত্তর দেয়ার কৌশল বুঝে ফেলতে পারে। অর্থাৎ যাদের মধ্যে কোন বিষয়কে সংক্ষেপিত বা বিশ্লেষিত করার দক্ষতা তৈরি হয়েছে বা যারা বিষয়ের সারমর্ম বা মর্মার্থ সহজে উপলব্ধি করতে প
এইচ.এস.সি পরীক্ষার ফলাফল নিয়ে বেশ হা-হুতাশ চলছে চারদিকে। এরমধ্যে এবার রাজনৈতিক লাভ-ক্ষতির হিসেবও ঢুকে পড়েছে। অভিভাবক হতাশ, শিক্ষক হতাশ, শিক্ষার্থী বিমূঢ়। কিন্তু এটাকে ফলাফল বিপর্যয় কেন বলবো তা এখনও আমি বুঝে উঠতে পারিনি। অর্ধ লক্ষাধিক জিপিএ-৫ প্রাপ্ত সর্বোচ্চ মেধাবীদের নিয়ে আমরা কী করবো যখন তার এক দশমাংশও প্রত্যাশামত উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হতে পারবে না ?