এই লেখাটি মূলত রাষ্ট্রবিজ্ঞানের ছাত্র-শিক্ষকদের প্রতি অনুরোধের ঢেঁকিতে পাড়া দেয়া। কিছুদিন আগে জামাল হাসান নামে একজন বাংলাদেশী-আমেরিকান রাষ্ট্রবিজ্ঞানীর কাছ থেকে আমি একটি ইমেইল পাই। তিনি এই মুহুর্তে কুয়েতে আমেরিকান আর্মীর হয়ে কাজ করছেন। আমার একটি লেখার সাথে প্রাসংগিক মনে হওয়ায় তিনি তার আশির দশকের শেষে লেখা [url=http://jhasan1971.wordpress
আমার জন্ম-শহরের একপাশ দিয়ে বয়ে যাওয়া সুন্দর নদীটির নাম কর্ণফুলি। নদীটির উপর আমার কৈশোরবেলায় দু’টি সেতু ছিল। বোয়ালখালি যেতে হলে পেরোতে হত দূর পথে ঘুরে ‘কালুরঘাট’ আর ‘পটিয়া’ বা ‘আনোয়ারা’ যেতে চাইলে কাছের ‘শাহ আমানত সেতু’। দ্বিতীয় সেতুটা একবার ভয়ংকর একটা ঝড়ের রাতে ভেঙ্গে দু’ভাগ হয়ে যাওয়ার পর মানুষ নদীর ঐ অংশটা নৌকায় পার হত। আমরা বিকেল হলেই তখন পাথরঘাটা থেকে হাঁটতে হাঁটতে চাক্তাইয়ের শুটকী পট্টির ভেতর
অনেক দিন লেখা হয়না। কারণটা মূলত সময়াভাব। তার উপর আমি যেসব বিষয় নিয়ে লিখি তার জন্য দরকার উপযুক্ত পরিবেশ। শতশত মৃত্যু, রাজনৈতিক অস্থিরতা, আবারো মৃত্যু, পিটিয়ে হত্যা, গুলি করে হত্যা, আগুন দিয়ে হত্যা ইত্যাকার ঘটনাপ্রবাহের মধ্যে প্রকৃতিপ্রেম-ট্রেম মানুষ খুব একটা পছন্দ করে না। তার উপর আমি দিনকে দিন মানসিক ভাবে দূর্বল হয়ে যাচ্ছি। এত মৃত্যু আর হতাহতের ছবি কিংবা খবর সবই সযতনে এড়িয়ে চলি। নিজেকে ফাঁ
ঘটনার সূত্রপাত গতকাল। ব্রেকিং নিউজ হিসাবে সব টিভি চ্যানেল প্রচার করা শুরু করে এক বাংলাদেশী তরুণ ফেডারেল রিজার্ভে বোমা রাখতে গিয়ে ধরা পড়েছে। আরো সময় গেলে বের হয়ে আসে পুরো ব্যাপারটাই একটা স্টিং অপারেশনের ফসল। রেজয়ানুল নাফিস মার্কিন দেশে এসেছে মাত্র নয় মাস আগে। গত জুলাই মাসে ফেসবুকে তার কমেন্টের সূত্র ধরে তার ওপর নজরদারি শুরু হয়। এই অবস্থায় নাফিস মার্কিন দেশে বোমা হামলা চালানোর উদ্যোগ নিলে এফ
আমেরিকা-আমেরিকা-আমেরিকা। আমার এবং আমার চারপাশের অনেকের জীবনেই আমেরিকা এমন একটা স্থান দখল করে নিয়ে আছে যার প্রভাব উপেক্ষা করা যায়না। একবার এক বন্ধু বলছিল দেশে থাকতেও আমরা ভারতের দিকে মুখ করে থাকতাম, আর বিদেশে (কানাডায়) এসেও সেই একই অবস্থা; ভারতের বদলে কেবল আমেরিকা। বন্ধুটি সম্ভবত দূরদর্শন থেকে শুরু করে কোরবানীর ভারতীয় গরুর প্রতি ইঙ্গিত দিয়েছিল। অবস্থার পরিবর্তন হয়েছে কেবল সময়ের স্কেলে-- নিত্য প্রয়োজনীয় অনেক কিছুর জন্য অনেকেই এখানে আমেরিকার উপর নির্ভরশীল। চার লিটার দুধ এপারে সাড়ে পাঁচ ডলার আর ওপারে আড়াই ডলার। অবিশ্বাস্য, কিন্তু সত্যি। তাই বন্ধুটি প্রায়ই দুধ আর গ্রোসারি থেকে শুরু করে বাক্স-বাক্স চিকেন কিনে আনে আমেরিকা থেকে। ওখানে সবকিছুই নাকি সস্তা।
এমাসের প্রথম দিকে আমি আর আমার বর ছোটখাটো এক আমেরিকা ভ্রমনে যাই। টিভিতে একটা শো হয় "দি এমেইজিং রেইস" নামে যা আপনারা অনেকেই নিশ্চয়ই দেখেছেন। আমাদের আমেরিকা ভ্রমন অনেকটা তেমনই ছিল। মোট ১০ দিনে আমরা আমেরিকার ৩ স্টেট এর ৭টি শহর বেড়িয়েছি, বলা যায় প্রতিদিনই এক জায়গা থেকে আরেক জায়গা যেতে হয়েছে, সময়ের সাথে পাল্লা দিয়ে সব করতে হয়েছে, কত কি ঘটেছে। এসব ঘটনাগুলো এখনে শেয়ার করছি।
[i]
[img=small][/img]
সম্প্রতি আমেরিকার ইউএসএ-পোষ্টেজ.কম হিন্দু দেব-দেবী-ধর্মগুরুদের ছবিসম্বলিত ৭টা স্মারক ডাকটিকেট বাজারে ছেড়েছে। এগুলো ৪৪ সেন্ট মূল্যমানের তবে স্যুভেনির হিসেবে অনেক বেশি দামে (১৮.৯৯ ডলার) বিক্রি হচ্ছে। এখানে সবগুলো টিকেট দেখা যাবে। ইউএসএ-পোষ্টেজ.কম ওয়েবসাইটে এই ডাকটিকেট ছাড়া নিয়ে লিখেছে,
অনলাইন মিডিয়ায় মডারেশন একটা অনন্য সংযোজন। জানিনা কতদিন হলো অনলাইন নিউজ বা ব্লগে মডারেশন চালু হয়েছে তবে যতোদিনই হোক না কেনো, তা ভার্চুয়াল মিডিয়া বা ব্লগ সাইটগুলোতে পরিচ্ছন্ন আলোচনা-সমালোচনার সূযোগ দিয়েছে বলেই আমি মনে করি। মডারেটররা আমার দারনায় অনেকটা ছাঁকনির মতো। তারা দেখেন, বোঝেন এবং তারপরই একটা সিদ্ধান্তে আসেন যে লেখা বা মন্তব্যটা অনুমেমাদন পেতে পারে কি না। মডারেটর অমনো ...অনলাইন মিডিয়ায় মডারেশন
তালিবানের জন্মকথা ও ঐতিহাসিক ঘটনাগুলো (পর্ব ১)
তালিবানের জন্মকথা ও ঐতিহাসিক ঘটনাগুলো (পর্ব ২)
তালিবানের জন্মকথা ও ঐতিহাসিক ঘটনাগুলো (পর্ব ৩)