১।
বহুদিন দেরি হয়ে গেল। এর মাঝে মান্না দে আর লতা মুঙ্গেশকরকে বিদায় জানালাম। বাঙালি নিউজিল্যান্ডকে ডেকে এনে দৌড়ানি দিল। পাকিস্তান ১০০ করার আগেই অলআউট হইল (আহা, কি শান্তি)। প্রধানমন্ত্রীর ফোনপেয়ে আবেগাপ্লুত (আ-টা বাদ যাবে) জামায়াতের ভারপ্রাপ্ত মহিলা আমীর হরতাল প্রত্যাহারের আগাম ঘোষনা বেমালুম অস্বীকার করে ফেললেন। শফি সাহেব চোখের পাত্তি না ফেলে মিথ্যা বলার স্টাইলে তেঁতুল গাছে ফুল ফুটিয়ে নাকে ঘষাঘষি শুরু করলেন। মগবাজারের ফরহাদ সাহেব ‘কথার কথা’ বলতে বলতে টকমারানীদের মহাসমাবেশ করে ফেললেন। পলাতক চৌধুরী মাইনুদ্দিন আর আশ্রাফুজ্জামানের ফাঁসির রায় ঘোষিত হয়ে গেল। ড. নোবেল মালয়শিয়া গিয়ে সরাসরি বৃহত্তর জামায়াতী জোটের পক্ষে ভোট প্রার্থনায় নেমে পড়লেন। আর আমি ডিজিটাল জীবনকে সাময়িক বিদায় জানিয়ে এনালগ পরীক্ষা দিতে দিতে হয়রান (হয়রানাবীর না) হয়ে গেলাম। যাকগে, এসেই যখন পড়েছি- একটু গল্প শুনিয়ে যাই। জামাতের হরতাল হবে, আর ককটেল ফাটবে না, বা দুটো রগ কাটা পড়বে না- তাই কি হয়?