খবরে দেখলাম, প্রয়াত লেখক শেখ আব্দুল হাকিম-কে মাসুদ রানা সিরিজের ২৬০টি এবং কুয়াশা সিরিজের ৫০টি বইয়ের স্বত্বাধিকারী বলে ঘোষণা করেছে দেশের কপিরাইট কর্তৃপক্ষ।
মাসুদ রানা, কাজী আনোয়ার হোসেন এবং শেখ আব্দুল হাকিম, এই সবগুলো নামই বাংলাদেশী পাঠকদের আবেগের সাথে এমনভাবে জড়িত যে, এই মামলা, অভিযোগ এবং তা থেকে আসা সিদ্ধান্ত নিয়ে অনেক রকমের মতামত দেখা যাচ্ছে। কেউ বলছেন শেখ আব্দুল হাকিম-ই বইগুলোর ন্যায্য দাবীদার, আবার কেউ বলছেন কাজী আনোয়ার হোসেন এগুলোর প্রকৃত স্বত্বাধিকারী।
স্বল্পজ্ঞানে যতটুকু বুঝি, কপিরাইট কর্তৃপক্ষের ঘোষণায় কোনও ভুল নেই; আইন অনুযায়ী এগুলোর স্বত্বাধিকারী শেখ আব্দুল হাকিম। আবার একই সাথে আমি মনে করি, এই বইগুলোর স্বত্ব আসলে কাজী আনোয়ার হোসেনের হওয়া উচিত, হাকিমের নয়।
মেসেজটা গেল কিনা বুঝলাম না।
অনেক সময় চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দিলেও অনেকে দেখেনা। অনেক আবার দেখতেও চায় না। অনেকে দেখে ; দেখে শুনে কাজের সময় কর উল্টোটা।
হিমুর পর্যটন শিল্পে বেলুন নিয়ে লেখাটা চুরি করে পোস্ট করেছিলাম। সাথে ছিল কৃতজ্ঞতা স্বীকার না করে প্রকাশ করা একটি ছবি। লেখাটির নীচে সূত্র হিসেবে উল্লেখ করেছিলাম "নেট"-এর কথা। এই নেট এত সাধারণ একটা সূত্র হয়ে দাঁড়িয়েছে যে পত্রিকা এবং ব্লগে প্রায়ই দেখা যায় এই "নেট"-সূত্রের ব্যবহার।
কম্পিউটারে বাংলা লিখার সফটওয়্যার বিজয় ব্যবহারকারীদের উদ্দেশ্যে অভ্র কীবোর্ড সফটওয়্যার ব্যবহারের আহবান জানিয়ে এখানে কিছু যুক্তি উপস্থাপন করা হয়েছে। যেমনঃ কীবোর্ড লেয়াউট সম্পাদনের মাধ্যমে অভ্র দিয়ে বিজয় লেয়াউট ব্যবহার; বিজয়ের লাইসেন্স, পোর্টেবিলিটি ও বিবিধ সমস্যা; অভ্র'র লিনাক্স, ফোরাম ও ইউনিকোড সুবিধা; ইত্যাদি। এ থেকে বোঝা যায়, বিজয় সফটওয়্যার ...
বেশ কিছুদিন ধরেই গুগল বই এর সাইটটি (books.google.com) আমার নজরে এসেছিল । প্রথমে একটু নিরাশই হয়েছিলাম কেননা এতে কোনো বইয়ের পুরোটা দেখা যাচ্ছিল না কেবল অংশবিশেষ দেখা যাচ্ছিল । তারপর একটু ভাল করে নজর করে দেখলাম যে ফুল ভিউ লিংকে গেলে যে বইগুলি ...