[justify]তৃতীয় পর্বের পর ..................
পুলপ্রিটের চূড়ায় উঠার অনুভূতি ছিল এক কথায় অসাধারণ।
ঠেলে ধাক্কিয়ে যখন পুলপ্রিটের উপরে উঠেই পড়লাম ভাবলাম কিছুক্ষণ জিরিয়ে নেই, একটু নাহয় পাহাড়ের আলো বাতাস খাই, ঊর্ধ্বপানে চেয়ে নাহয় গভীর নিঃশ্বাস ফেলে ভাবি "হায় জীবন এত ছোট কেনে? "
পাহাড় চূড়ায় বসে বসে একবেলা যদি সেই রকমের উদাস-ই না হতে পারলাম তাইলে কিভাবে চলে।
[justify]হ য ব র ল এর সেই যে গেছো দাদার কথা মনে আছে? ”তুমি যখন যাবে উলুবেড়ে তাঁর সঙ্গে দেখা করতে, তখন তিনি থাকবেন মতিহারি । যদি মতিহারি যাও, তাহলে শুনবে তিনি আছেন রামকিষ্টপুর । আবার সেখানে গেলে দেখবে তিনি গেলেন কাশিমবাজার । কিছুতেই দেখা হবার যো নেই ।“
পুরো নরওয়ে ভ্রমনে আমাদের সাথে সূর্যি মামারও হয়েছিল সেই অবস্থা। আমরা যখন অসলোতে তখন সূর্যি মামা স্টাভাঙ্গার আর বারগেনের আকাশ মাতিয়ে বেড়ায়, আর আমরা যখন স্টাভাঙ্গারে নামলাম তখন ঠিক গেছো দাদার মতই সূর্যি মামা অসলো বেড়াতে চলে গেল। অথচ যখন অসলো ছিলাম আবহাওয়ার পূর্বাভাসে দেখেছি সেদিন সূর্যি মামা স্টভাঙ্গারেয় ছিল।
[justify]প্রথম পর্বের পর......
হেলসিঙ্কিতে পৌঁছে দেখি আমার জন্য সেখানে খানিক বিস্ময় অপেক্ষা করছিল। ভিসা সংক্রান্ত জটিলতায় বেশ কিছুদিন বন্ধুদের সাথে যোগাযোগ করিনি, তাই আমার অজান্তে নরওয়ে নিয়ে তাদের কি পরিকল্পনা ছিল কিছুই জানতাম না।