৬ দিনের ভারত ভ্রমণ শেষে ২৫ ডিসেম্বর অপরাহ্নে বাংলাদেশে পা দিয়েই চা-বিক্রেতার মাধ্যমে নির্বাচনী হালচালের প্রথম যে তথ্য কানে এলো তা হলো, নির্বাচনের আগের ৩ দিন সারাদেশে গণপরিবহণ চলাচল বন্ধ থাকবে এ নিয়ে সবাই উদ্বিগ্ন। ঢাকায় এসেও অটো-চালকের কাছে এই কথাই শুনলাম কিছুটা দ্বিধান্বিত কণ্ঠে। যুক্তি, অভিজ্ঞতা, বিশ^াস সবগুলোতেই খটকা লেগে গেল, এমনটি তো কখনও দেখিনি এবং তা অবিশ^াস্যও বটে। প্রাথমিক প্রতিবাদ জানিয়ে
বছর খানেক ধরে খুব বেশি প্রয়োজন না হলে দৈনিক পত্রিকার ছাপানো কপি হাতে নিয়ে পড়ি না। পত্রিকাগুলো তাদের অনলাইন সংস্করণে মোটামুটি সারাদিন ধরে 'সদ্য সংবাদ' 'তাজা খবর' টাইটেলে কিছুক্ষণ আগে ঘটে যাওয়া খবর সংক্ষেপে তুলে দিচ্ছে। কেউ কেউ অন্যদের থেকে নিজেকে এগিয়ে রাখতে যত দ্রুত সম্ভব শিরোনাম দিয়ে, সঙ্গে দুই বাক্যের বর্ণনা আর শেষে 'বিস্তারিত আসছে---' অনুসরণ করছে। দেশে থ্রিজি এসেছে, টেলিটকে বছর খানেক হলো। ফলে,
তাজুল ইসলামের কোনো ডাক নাম ছিল না।
ঢাকা ইউনিভার্সিটিতে নব্বুইএর গণ আন্দোলনের বছর খানেক আগেই ঢুকে পড়ার পর নানারকম দম্ভের সঙ্গে পরিচয় ঘটতে শুরু হলো।
প্রথম ইংলিশ মিডিয়াম দম্ভ, কতোগুলো বার্গার বা হড্ডগ প্রিয় বাদামী রঙের ছেলে মেয়ে করিডোরে আমেরিকান সিটকম বলয় তৈরী করে ককনী করত, গ্রাম থেকে আসা ছেলে মেয়েদের বুলি করত, রাজশাহী ক্যাডেট কলেজের আডজুটেন্ট বা হিরো ক্যাপ্টেন তৌহিদুজ্জামান শিকদার আর কলেজিয়েট স্কুল ...
ঘটনা-১
শামীমের একটা বই দরকার। দেশে ঐ বই পাওয়া যায় না। কিনতে হলে অনলাইনই ভরসা। কিন্তু হায় অনলাইনে কোন বিল দেয়া যায় না। বসে বসে আঙ্গুল চোষ, বই পড়ার দরকার নাই।
ঘটনা-২
নাদিয়ার একটা ঔষধ দরকার যেটা আমেরিকান একটা কম্পানি তৈরী করে। বাংল...