আমার এই অতিক্ষুদ্র জীবনের সবচেয়ে বড় ট্রাজেডির ঘটনাটা ঘটে উনিশশো সাতানব্বই সালে। আমরা তখন পাঁচ বছর বরিশাল থেকে ঢাকায় শিফট করছি, হাজার খানিক কার্টন ট্রাঙ্ক স্যুটকেস এর মধ্যে আমার বইভর্তি চারটা কার্টন ছিলো। সেইটার একটাতে আক্ষরিক অর্থেই টিফিন না খেয়ে জমানো টাকায় বরিশাল এর তরুণ লাইব্রেরি থেকে কেনা ততদিন পর্যন্ত বের হওয়া সব তিন গোয়েন্দা, পঞ্চাশটার মতন সেবা অনুবাদ, তখন পর্যন্ত বের হওয়া কিশোর পত্রিকা আ
বাইরের দুনিয়াটাকে দরজার বাইরেই আটকে রাখা খুব কঠিন একটা কাজ। বিশেষ করে আজকালকার এই ইন্টারনেট, অনলাইন মিডিয়া, সামাজিক নেটওয়ার্কিং এর যুগে। আপনি না চাইলেও নাছোড়বান্দা দুনিয়াটা ঠিকই আপনার দরজায় ধাক্কাধাক্কি শুরু করবে। এড়িয়ে যেতে চাইলেও পারবেন না। দরজাটা একটু ফাঁক করামাত্রই প্রথমে মাথা, তারপরে গলা, তারপরে কাঁধ গলিয়ে আপনাকে বলতে গেলে ধাক্কা দিয়েই ঘরে ঢুকে পড়বে। তারপরে কোনকিছুর তোয়াক্কা না করেই আপনার প