[justify]আপনার সন্তানের বয়স নূন্যতম ১৮ বছর না হওয়া পর্যন্ত আইনত সে শিশু হিসাবে গণ্য হবে। ১৮ বছরের পরেও যদি তার মানসিক বিকাশ যথাযথ না হয়ে থাকে তাহলে তাকে শিশু হিসাবে গণ্য করুন। আপনার সন্তান যতদিন পর্যন্ত শিশু থাকছে ততদিন পর্যন্ত এইসব বিষয়ে সতর্ক থাকুন। এখানে ‘ব্যক্তি’, ‘মানুষ’, ‘কেউ’, ‘আত্মীয়’, ‘অনাত্মীয়’, ‘বন্ধু’ ইত্যাদি বলতে পুরুষ এবং নারী উভয়কে বোঝানো হচ্ছে। শিশুদেরকে যৌন হয়রানী ও নির্যাতন কেবল
বিষয়: একতারার ফু
- এইবার এর বিষয় বাউল।
- হোয়াট?
গুগল করে বাউল দেখলাম।
- এক স্ট্রিংএর এইটা কি?
- একতারা।
- এটা কি গিটার? তাহলে কর্ড কিভাবে হয়? নাকি বাঁশির মতো?
হারমোনিয়াম কিছুকিছু বাজাতে জানলেও কর্ড/নোট এ আমি কঅক্ষর গোমাংস। তাই কথা ঘুরাতে বললাম:
- তুমি বাউল একটা পারবে?
- একতারা পারবো। বাউল হার্ড।
- বাউলের বদলে কি আঁকতে পারো?
- ফু ফ্রম কোডস্পার্ক!
তাই ফু (Foo) কে কমলা রং করে একতারা হাতে ছবি। সে এখনো ভালো বাংলা পড়তে, লিখতে বা অনেক ক্ষেত্রে বলতে পারেনা। একতারা লেখাটা তাই দেখে দেখে লেখা।
রাতের আঁধারে
হোসনে আরা মারে
হাইহুঁই ধুপধাপ।
ঘুমের আড়ালে
স্বপ্নের ময়দানে সে খেলে ফুটবল
বাস্তবের খাটে সে উল্টিপাল্টি খায় ঘনঘন তাহার মালিকানাধীন
কোলবালিশদুটি লয়ে
পাশে শুয়ে পেশাদার কবি আমি খেলায়েত খাঁ
টের পাই স্বপ্নেও হোসনে আরা প্রতিপক্ষের পায়ে পা পেচিয়ে অযথা
ল্যাং মারে সুদক্ষ ল্যাংচু হেন
সম্ভবত হলুদ কার্ডও পায়, কারণ বিবির হাসি-হাসি
বদনখানি মলিন হয়ে আসে ঘনঘন
আমাদের দেশে রাস্তায় বেরুলে প্রথমেই আপনার নজর কাড়বে কোন জিনিসটা?
না, ট্রাফিক জ্যাম বাদ দিয়ে!
জীবনের কোনো এক পর্যায়ে আপনার ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি ৪০%। তারমানে পরিসংখ্যানের হিসেবে, কোনো পরিবারে ৫ জন মানুষ থাকলে তাদের মধ্যে ২ জন ক্যান্সারে আক্রান্ত হবেন। উন্নয়নশীল দেশগুলোতে প্রতিবছর দ্বিতীয় সর্বোচ্চ সংখ্যায় যে প্রকারের ক্যান্সারে মেয়েরা আক্রান্ত হয়, সেটি হচ্ছে জরায়ু মুখের ক্যান্সার। প্রায় সকল (৯৯ ভাগ) জরায়ু মুখের ক্যান্সারের সঙ্গে একটি ভাইরাসের সংক্রমণ জড়িত। হিউম্যান প্যাপিলোমা ভাইরাস (HPV)।
গত কয়েকদিন ধরে বাচ্চার কথা ভেবে বাবা মাকে সবকিছু সহ্য করে নেয়ার উপর প্রচুর লেখাজোকা, বকবক পড়ে, শুনে মাথায় প্রশ্নটা আসল। একটা বাচ্চা সুন্দর ভাবে বড় করতে কি লাগে? একটা সুন্দর পরিবেশ, তাই তো? আসুন একটু চিন্তা করে দেখি তো, আমরা আমাদের বাচ্চাদেরকে কিরকম চমৎকার পরিবেশ দেই, দিচ্ছি?
নির্ঝর মোটামুটি বইয়ের পোকা, আমরাও সানন্দে ওকে ওর পছন্দের বই কিনে দেই। ইদানিং অফিস সেরে বাসায় আসার পরে বাসায় খুব বেশি কিছু করার থাকেনা, ভাবলাম ওর বইগুলো পড়া শুরু করি। ওকেই জিজ্ঞেস করলাম,
-“কোন বইটা দিয়ে আমার পড়া শুরু করা উচিৎ?”
-“ফ্রিন্ডল পড়, নভেলটা দারুন, তোমার পছন্দ হবে”, নির্ঝরের ঝটপট উত্তর।
আমি পড়া শুরু করলাম। প্রথম চ্যাপটারটা পড়ে সেরকম কিছু মনে হলোনা, কিছুটা হলেও আগ্রহ কমে গেল। সেদিন নির্ঝর আমার পাশে শুয়ে বই পড়ছিল, আর আমি অনলাইনে দাবা খেলছিলাম। সে আমাকে জিজ্ঞেস করল,
-“তুমি কি ফ্রিন্ডল এর তিন নাম্বার চ্যাপ্টারটা পড়েছ? ঐটা আমার সবচেয়ে পছন্দের”
“বাবা ওটা কী ছিল?”
"কোনটা অমিয়?”
“ওই যে যেটা আমি দেখলাম”
“কী দেখেছ অমিয় সোনা”
“ওই যে যেটা চলে গেলো!”
অমিয়র তখন আড়াই বছর। সারাদিন তুরতুর করে কথা বলে। এটা সেটা, কত কথা, কত জিজ্ঞাসা! আর বলেও খুব পরিষ্কার, আধো আধো বুলি ওর মুখে শুনিনি কোন দিন। কথা শেখার সময় ছেলেটা আমার কাছে ছিলোনা। ওর যখন চোদ্দ মাস, আমার স্ত্রী একদিন বলল,
অক্টোবর স্তন ক্যান্সার সচেতনতার মাস। গত কয়েকদিন ধরে বিভিন্ন জায়গায় দেখলাম "সূত্র: ইন্টারনেট" থেকে যে যা পারছে তুলে দিচ্ছে, এবং স্তন ক্যান্সার নিয়ে বাংলায় একটি অশ্লীল সুড়সুড়িপূর্ণ নিম্নরুচির বিজ্ঞাপনও দেখলাম (সেই বিজ্ঞাপনটি নিয়ে বেশি কথা বলতে চাই না, স্তন ক্যান্সারের মত একটি অত্যন্ত দুঃখজনক বিষয় নিয়ে কেউ এরকম ইতরামি করতে পারে সেটা বিশ্বাস করতে খুবই কষ্ট হচ্ছিলো।) এবং অনেক জায়গায় দেখলাম নিজে নিজে স