জাতীয় সঙ্গীত গাওয়ার সময় সটান দাঁড়িয়ে, দুই হাত শরীরের দুই পাশে উল্লম্ব ভাবে ঝুলিয়ে, পতাকার দিকে মুখ করে গাইতে হয়। জাতীয় সঙ্গীত চলার সময় দাঁত খিঁচিয়ে হাসতে হয় না, হাত পা নাড়তে হয় না, ক্যামেরা দেখলে ছ্যাবলার মতো লাফাতে হয় না।
এ শুধু আইনের শিক্ষা নয়, এ শিক্ষা স্কুলেও দেওয়া হয়। কাণ্ডজ্ঞানের কথা বাদই দিলাম।
হুমায়ুন আজাদের দেশপ্রেম কবিতা টি এই কয়েক দিন মাথার ভিতর ঘুরছে। কতটা বিরক্তি আর হতাশা নিয়ে হুমায়ুন আজাদ এই কবিতাটি লিখেছেন এখন তা বুঝতে পারি। আসলে নিজেই এখন সেই চরম বিরক্তি, হতাশা আর ঘৃনা নিয়ে দিন কাটাচ্ছি।
আপনার কথা আজ খুব মনে পড়ে, ডক্টর জনসন।
না, আপনি অমর যে-অভিধানের জন্যে, তার জন্যে নয়, যদিও আপনি
তার জন্যে অবশ্যই স্মরণীয়। আমি অত্যন্ত দুঃখিত তার জন্যে
সিয়েরা লিয়নের সেকেন্ড ল্যাঙ্গোয়েজ এখন আমার বাংলা ভাষা। আই অ্যাম প্রাউড অফ মাই ল্যাঙ্গোয়েজ। কয়েক সপ্তাহ ধরে, গ্রামীণ ফোনের এই বক্তব্যসমৃদ্ধ টিভি বিজ্ঞাপন আমাদের চোখে পড়েছে। জাতীয় সংসদের দক্ষিণ প্লাজায় ১৬ ডিসেম্বর জাতীয় সঙ্গীত গাওয়ার উৎসবের আয়োজন করে এই কোম্পানিটি। গতকাল দেশের বিশিষ্ট গায়েনবৃন্দের অংশগ্রহণে এই উৎসবটি প্রায় সবগুলো বেসরকারি চ্যানেলে সরাসরি সম্প্রচারিত হ ...
আজকাল অনেককেই বলতে শোনা যায়, আমাদের জাতীয় সঙ্গীত হিসাবে "আমার সোনার বাংলা...." গানটি থাকার যৌক্তিকতা কতখানি? তারা যুক্তি হিসাবে উপস্থাপন করে যে, রবীন্দ্রনাথ বাংলাদেশ চেতনার বিরুধী ছিলেন, বা বাংল...