আইসিসের মুখপাত্র ম্যাগাজিন দাবিকের নতুন সংখ্যা প্রকাশিত হয়েছে। যথারীতি তারা সেখানে বাংলাদেশে তাদের খেলাফাতের কার্যক্রমের বিস্তারিত বিবরণ দিয়েছে। এর সাথে তারা একটি নিবন্ধ প্রকাশ করেছে আবু জান্দাল আল বাঙালি নামে এক বাংলাদেশি জিহাদির ওপরে। একদম শেষে তারা বাংলার খেলাফতের সৈনিকদের আমির শায়েখ আবু ইব্রাহিম আল-হানিফএর একটি বড় সাক্ষাতকার ছাপিয়েছে। বাংলাদেশকে নিয়ে নিয়মিত বড় কভারেজ আইসিসের বাংলাদেশ বিষয়ে আগ্
সচলের প্রথম দিকে ভোখেনব্লাট নামে একটা সিরিজ শুরু করেছিলাম। কাজের চাপে ও নানাবিধ অজুহাতপ্রসূত কারণে সেটা কন্টিনিউ করা হয়নি। টাগেসব্লাট নামে নতুন এই সিরিজটা শুরু করলাম। এটা ফেইসবুক স্টাটাসের বিকল্প হিসেবে চালু রাখা যায় কিনা সেটার একটা এক্সপেরিমেন্ট। ফেইসবুক স্টাটাসে লাইক ছাড়া কিছু পাবার নেই। আমার স্টাটাসগুলোতে এমন কোন গুঢ় আলাপ হয় না যেটা মিস করার মতো। আর পাঠকেরা পরে সেগুলো পড়েও না বা পড়ার জন্য খুঁজেও পায় না। এর থেকে সেগুলো এখানে লিখে রাখলে পরবর্তীতে খুঁজে পাওয়া যাবে। সচলের লেখা আমার অন্য লেখাগুলোর মতো এই সিরিজটা সিরিয়াস ধরণের হবে না। বাক্যগঠন, চিন্তাভাবনার খুঁত থাকতে পারে। হালকা মেজাজে খুব চিন্তাভাবনা না করে জার্নাল ধরণের লেখা হবে এগুলো।
ইসলামিক স্টেট তাদের ম্যাগাজিন দাবিকের ১৩তম ইস্যুতে আবারো বাংলাদেশে পরিচালিত তাদের অপারেশনগুলোর এক ফিরিস্তি প্রকাশ করেছে। এখানে তারা কয়েকটি ঘটনা এবং সেগুলো তারা কীভাবে কী অস্ত্র ব্যবহার করে ঘটিয়েছে সেটার বিবরণ প্রকাশ করেছে।
আইসিসের মুখপাত্র ম্যাগাজিন দাবিকের ১২তম সংখ্যায় বাংলাদেশের পরিস্থিতি একটি প্রবন্ধ ছাপা হয়েছে। প্রবন্ধটির শিরোনাম The Revival of Jihad in Bengal: With the Spread of the Light of the Khilafah। লেখক আবু আব্দির রাহমান আল বাঙ্গালি। এই আর্টিকেলে আইসিস বাংলাদেশে ঘটা কিছু ঘটনার বিষয়ে তাদের দায়িত্ব পুনরায় স্বীকার করেছে। এই স্বীকারোক্তির মাধ্যমে সাইট ইনটেলিজেন্সের সরবরাহকৃত তথ্যগুলোর একটা ভেরিফায়েবল সোর্স পাওয়া গেল। বিডিনিউজ এই বিষয়ে একটি রিপোর্ট ছেপেছে। ওখানে তারা শিরোনাম দিয়েছে, “ফের দায় স্বীকার ‘আইএস’র, বাংলায় ‘খিলাফতের’ খবর”। বাংলায় খিলাফত সম্পর্কে কিছু আইসিসের ম্যাগাজিনে বলা হয়নি। এ ধরণের তথ্য প্রমাদ দুর করতে এখানে দাবিকের আর্টিকেলটির একটা সারসংক্ষেপ দেয়া হলো।