“আসলে সোনার বাংলাদেশের সোনার ছেলেরা কোনো বিষয়েই সোনার মেডেল বিশ্বদরবার হইতে আনিতে পারে নাই, তাই তাহারা গিনেস বুক অব ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসে নাম লেখাইয়া দেশের গৌরব সারা পৃথিবীবাসীর কর্ণকুহরের মধ্য দিয়া মর্মে পৌঁছাইতে চাহিতেছে যে, দেখো, পৃথিবীতে এমন দেশও আছে, যেই দেশে এক দল শিক্ষার্থী আরেক দল শিক্ষার্থীকে যথাসম্ভব উচ্চ ভবনে তুলিয়া শূন্যে ছুড়িয়া মারে? তোমরা কি কেহ এই রূপ অভিনব ভাবনা ...
বিখ্যাত লোকদের নিয়ে রম্যরচনা সবসময়ই হয়েছে। সচলায়তন এর আদম চরিতের লেখককে যে কোন সাহিত্যের শিক্ষক দশে ছয় দিতে বাধ্য, সেখানে পাঠক আরো বেশী দিয়েছেন।আমি সেই পাঠকদের একজন। একজন তির্যক লেখককে আরেকজন তির্যক লেখক দ্রোণ ছুঁড়েছেন।অনেকদিন পর ভারতের দেশ পত্রিকার সাতের দশকের মত আজকাল সচলায়তনে কিছু দ্রোণাচর্যের দেখা পাওয়া যাচ্ছে।নীলক্ষেত থেকে আজ অবধি যারা দেশ পত্রিকা পড়েন, তারা নিশ্চয়...
আমার খুব পছন্দের একজন লেখক ।।
উনি তাড়াতাড়ি সুস্থ হয়ে উঠুন।।