অনেক দিনই হলো রিকশার ছবি আঁকা ছেড়ে দিয়েছেন রোবু। রোবু আর্টের রোবু যার পুরো নাম রবিউল ইসলাম। রোবু বানানটাও অবশ্য রোবু নিজে লিখতেন রবু, উচ্চারনের ধরন অনুসরন করেই রোবু লিখছি। রোবুর কথা প্রথম জেনেছিলাম জোয়ানা কার্কপ্যাট্রিকের লেখা থেকেই। অথচ আমার শহরেই ছিল রোবুর ছবি আঁকার দোকান রোবু আর্ট। এক সময় নাকি লাইন দিয়ে রিকশায় ছবি আঁকাতে লোক দাঁড়িয়ে থাকতো। সে সময় রিকশার ছবি নিয়ে অনুসন্ধানে বিশেষ মন ছিলনা বলেই হ
“রিকশার ছবি আর আঁকা হয়না” - ঠিক এরকম একটা সময় থেকে রাজশাহীর রিকশায় যখন আবার ছবি ফিরে এলো তখন এর রূপ-প্রকৃতির মধ্যে ঘটে গেছে বেশ কিছু পরিবর্তন। রিকশার ছবির ঐতিহ্য বলতেই আমরা বুঝতাম চিত্রতারকাদের প্রতিকৃতি। সিনেমার নায়ক নায়িকারাই ছিলেন রিকশার টিন ক্যানভাস জুড়ে। অন্য বিষয়ও এসেছিল কিন্তু আধিপত্যটা ছিল রূপালী পর্দার মানুষদেরই। এ শুধু টিন ক্যানভাসেই নয় জনচিত্তের ক্যানভাসেও এই রঙ্গীন পৃথিবীর নারী-পুরুষরা
বাঘ নিয়ে বাঙ্গালীর জল্পনা কল্পনার শেষ নেই। একটা সময় ছিল যখন বাংলার বিশাল অংশই ঘন জংলায় ভর্তি ছিল। সে সময় সন্ধ্যাবেলাতেই বাঘের ডাক শোনা যেত। বাঘের হানাও রীতিমত দৈনন্দিন বাস্তবতা ছিল সে সময়। আর সে জন্যই ছোটরা ছড়া কাটতো আগে গেলে সোনা পায়, পিছে গেলে বাঘে খায়, আর বড়রা বলতো যেখানে বাঘের ভয় সেখানেই সন্ধ্যা হয়। প্রবাদ-প্রবচন আর বাগধারায় বাঘের পায়ের ছাপ কম নেই। কিন্তু সে সব দিন গেছে। ক্রমাগত শহুরে আগ্রাসনে