Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

সৌখিন

বালিশ (শেষ পর্ব)

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বুধ, ২৬/০৪/২০২৩ - ১২:৪০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[ বালিশ একটি ধারাবাহিক গল্প। গল্পের প্রথম এবং দ্বিতীয় পর্বের লিংক এখানে দেয়া হল পর্ব ১ **পর্ব ২ ]


বালিশ (দ্বিতীয় পর্ব)

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: রবি, ১৯/০২/২০২৩ - ৩:১৯পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]পরদিন শুক্রবার হওয়ায় আকরাম সাহেবকে অফিসে যেতে হলনা। এমনিতেও উনি অফিসে যেতে পারতেন না। কারন আঙ্গুল বিশ্রীভাবে ফুলে গেছে, সাথে প্রচন্ড ব্যাথা। মেসের যেই ছেলেটা সকালে চা দিয়ে যায়, তাকে তিনি এক মগ কুসুম গরম পানি আনতে পাঠালেন। কুসুম গরম পানিতে আঙ্গুল ডুবিয়ে রাখলে যদি কিছু উপকার হয়। ছেলেটা কুসুম গরম পানির পরিবর্তে টগবগে গরম পানি দিয়ে গেছে। আকরাম সাহেব বামহাতে ঠান্ডা পানির মগ নিয়ে গরম পানির সাথে


এলিসের জন্য

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শুক্র, ০৭/১০/২০২২ - ২:০০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

অস্ট্রিয়ান সংগীতজ্ঞ লুডউইগ ভন বেটোভেনের কালজয়ী সৃষ্টি - “Für Elise”, ইংরেজিতে যাকে বলে “For Elise”, বাংলায় বলা যেতে পারে “এলিসের জন্য”।Für Elise এর সুর যেমন রোমান্টিক আর রহস্যময়, ঠিক তেমনি এর ইতিহাসও প্রেম আর রহস্যে আচ্ছাদিত। মজার ব্যাপার হচ্ছে Für Elise এর মত এরকম একটা মাস্টারপিস বেটোভেন তাঁর জীবদ্দশায় কখনও প্রকাশই করেননি। এই বাগাটেলটা প্রকাশিত হয় ১৮৬৭ সালে আর তাঁর মৃত্যু হয়েছিল ১৮২৭ সালে। তাঁর মৃত্যুর ২০ বছর পরে বিখ্যাত জার্মান সঙ্গীতজ্ঞ লুডউইগ নোহ্‌ল এই বাগাটেলটা প্রকাশ করেন। কিন্তু এলিসের জন্য লেখা এই বাগাটেলটা কাকে উদ্দেশ্য করে উৎসর্গ করা তা আজও অজানা।Für Elise এর কতটা উঁচু দরের সঙ্গীত এ বিষয়ে অনেক অনেক লেখা, গবেষণা আর বিশ্লেষণ আছে। সেসব নিয়ে আলোচনা করাই বাহুল্য। এই প্রবন্ধে Für Elise এর এলিস্ ব্যাক্তিটা কে তা জানার চেষ্টা করা হবে।


বালিশ (প্রথম পর্ব)

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শনি, ১৯/০৯/২০২০ - ১০:৩৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]ডিসেম্বরের শেষ, শীতের বিকেল। অফিস থেকে একটু আগেই বেরিয়ে পরলেন আকরাম সাহেব। রাস্তায় নেমে হাত ঘড়িতে দেখলেন চারটা বেজে পঞ্চাশ মিনিট। কালো প্লাস্টিকের বেল্টের ক্যাসিও ঘড়ি, ডিজিটাল ডায়াল। কই মাছের প্রান টাইপের জিনিস। আকরাম সাহেবের ছেলেবেলায় এই ধরনের ঘড়ি সাধারণত ক্লাস ফাইভ বা এইটে বৃত্তি পেলে কিংবা বার্ষিক পরীক্ষায় ভালো ফলাফল করলে বাবারা ছেলেদের পড়াশোনায় আরও উৎসাহ দেয়ার জন্য কিনে দিতেন। আকরাম স


ইস্টার্ন ক্রিকেট এসোসিয়েশান

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শুক্র, ২৮/০২/২০২০ - ৯:০২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]ক্যাঙ্গারুর দেশে যারা স্নাতক পর্যায়ে পড়াশুনা করেন তাদের বেশিরভাগ ছাত্রকেই কাজ করতে হয়। একে তো গাদা গাদা পড়ার খরচ, তার উপর থাকা খাওয়ার খরচ, দেশে যত টাকা পয়সাই থাকুক, কাঁহাতক আর বাড়ি থেকে আনা যায়। না হয় পড়ার খরচটা আনা গেল, কিন্তু বাকি খরচের কিছুটা যদি কাজ করে আয় করা যায়, মন্দ কি?


পুতুলবন্দী

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শনি, ০৭/১২/২০১৯ - ৭:৩৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]সন্ধ্যা সাতটা পেরুতেই বাসটা একরাশ ধুলো আর কালো ধোঁয়া ছাড়তে ছাড়তে যশোর বাসস্ট্যান্ড থেকে বাঘেরপাড়ার উদ্দেশ্যে ছেড়ে দিল। বাসের নামটা এতক্ষন তারেক সাহেবের চোখে পড়েনি। ড্রাইভারের সামনে একদম সামনের আসনে বসার কারনে সামনের কাঁচের উপরে লেখা নামটা চোখে পড়ল, “বাঘেরপাড়া ভি আই পি এক্সপ্রেস”। দেখেই তিনি মনে মনে মুচকি হাসলেন। এই বুঝি ভি আই পি বাসের অবস্থা, তার উপর আবার এক্সপ্রেস!


ব্রেকি সুপারস্টানার আর ভূতুড়ে সকাল

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: রবি, ১০/১১/২০১৯ - ২:১৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]আমার স্নাতকোত্তর ছাত্র জীবন শেষ হয়েছে মাত্র সেদিন, চার মাসও হয়নি। আমি যেই বিশ্ববিদ্যালয়ে এতদিন পড়াশুনা করেছি সেটা মেলবোর্ন শহর থেকে ২৫ কি মি দূরে। তাই গত চার বছরে আমার খুব একটা শহরে আসা হয়নি। বাসা থেকে নিজে ড্রাইভ করে ল্যাব, আবার ল্যাব থেকে বাসা। বাসা থেকে কর্মস্থল কাছে হওয়ায় ভালো করে বাসা থেকে নাস্তা করে, চা খেয়ে দুপুরের খাবার নিয়ে তারপর অফিসে যেতাম। আমার অধ্যাপকও ‘কুল’ মানুষ। ঠ