দ্বিতীয় পর্বে আসুন, এবার দেখা যাক নিরিহ মশুর ডাল কতটা ধার্মীক এবং প্রতিশোধপরায়ণ হতে পারে। যদিও পুরোটাই ধর্মের জাড়ক রসে জাড়িত, কতটা অতিরঞ্জন আর কতটা সত্যি আছে এই গল্পে তা আমরা জানি না।
আমি ইদানীং খুব বুঝেশুনে সুশীল একটা বিষয় নিয়ে কিংবা বলতে পারেন নিতান্তই ভদ্রগোছের, সহজ একটা বিষয় নিয়ে কাজ করতে আরম্ভ করেছি। সেটা হলো খাদ্যসংস্কৃতি। খাবারের সংস্কৃতি আরকি। যাইহোক আর তাইহোক, রবীন্দ্রনাথেরও ক্ষুধা লাগতো। আইনস্টাইনও খেতেন। হিটলারও বিষয়টা অপছন্দ করতেন না। তাই একটু খোঁজখবর করার চেষ্টা। প্রথমে ভেবেছিলাম এটা নেহাতই সাদামাটা একটা বিষয়!