অনগ্রসর আদিম ধরনের সমাজের সংস্কৃতিতে আধ্যাত্মিকতার ধারক, বাহক, অভিভাবক থাকতো শামানরা। এদের কখনও ওঝা, মেডিসিন ম্যান বা শামান বলে অভিহিত করা হয়। কেননা এইসব সমাজে বিশ্বাস করা হয় এদের অলৌকিক যাদু শক্তি রয়েছে এবং এই শক্তি দিয়েই এরা যেমন মানুষের রোগ-বালাই দূর করতে পারে তেমনি গুন-যাদু বা বাণ ছুড়ে যে কারো অনিষ্ট এমনকি মৃত্যুও ঘটানোর ক্ষমতা রাখে। এদের ঠিক পুরোহিত গোত্রে ফেলা যাবেনা, এদের সাথে বরং অনেকটা সা
কঠোর কৃচ্ছ্র সাধনা দিয়েই আরম্ভ হয়েছিল গৌতমবুদ্ধের আধ্যাত্মিক লক্ষ্য অর্জনের পথ চলা। রাজকুমারের জীবনের বিত্ত-সম্পদ আর আরাম-আয়েশ ত্যাগ করে মাত্র ২৯ বছর বয়সেই সংসার ছেড়ে সন্ন্যাস নেন তিনি। কঠোর কৃচ্ছ্র সাধনার সময় গৌতমবুদ্ধ সাত দিন পর একদিন, পরে পনেরদিন পর একদিন এভাবে খাদ্য গ্রহন করতেন। যা খেতেন তাও এমন কিছু নয়। কখনও ফেলে দেওয়া পশুর চামড়ায় লেগে থাকা মাংস, হাঁড়ির তলার পোড়া ভাত, কিছুই না পেলে গোবর। কখনও